Web development company | website solutions | Mamunhaydenit.

1 comment
MamunHayden-IT is a full service Professional web development company based in Bangladesh. We offer complete marketing and website solutions for every business.
MamunHayden-IT focuses on simplicity in design and creating functional websites that are easy to navigate. Simplicity allows visitors to focus on the message you are delivering or the content you are presenting. It has been proven that color schemes and difficulty finding information can significantly increase your bounce rate (amount of time spent on a page or website).
We strive to develop long lasting working relationships with our customers and believe referrals are the best source of new business. With proven success and measurable, timely results — our customers are always satisfied.
Join our ranks and enjoy more… More leads. More support. More profits!
We Simplify Web Design
  • Let`s sit down together and discuss how to maximize your online presence and exposure.
  • We can develop a website to match your needs. No overselling, no gimmicks, we won’t give you anything you don’t need.
  • Don`t have time to write content? Let us do it for you! You will get the final say on what gets published.
  • Too busy to update your website? Not sure how to do it? No problem, we offer maintenance plans to do it for you.
  • Call +880-181-624-2264 today for an estimate or Skype ID : mamunhaydenit or email mamunhaydenit@gmail.com

1 comment :

Post a Comment

এন্ড্রয়েড অ্যাপ দিয়ে ইউটিউব থেকে যেকোন ভিডিও ডাউনলোড করুন 144p, 240p, 360p, 480p, 640p, 720p,1080p

No comments
আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালোই আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।

আমরা অনেকে ভিডিও ডাউনলোড করি ফেইসবুকে অথবা Youtube থেকে কম্পিউটার দিয়ে কিন্তু মোবাইলে দিয়ে পারি না, মোবাইল দিয়ে পারলেও মনের মত ভাল Apps পাইনা।
তাই আজ আমি আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম Youtube এর ভিডিও ডাউনলোড করার সুন্দর একটি Apps এই Appsটি ব্যবহার করে আপনি খুব সহজেই ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন।

তাহলে আর দেরি কেন এখনই ডাউনলোড করে নিন এই চমৎকত কার Apps টি। আর উপভোগ করুন ইউটিউব ভিডিও।
এই অ্যাপ সম্পর্কে আরও বেশী কিছু জানতে এখানে ক্লিক করুন।
ডাউনলোড লিঙ্ক

ব্যবহার করার নিয়মঃ

অন্য সব Apps এর মতই আপনি এই আপসটি আপনার Android মোবাইলে ইন্সটল করুন।
তার পর Apps টি চালু করেন।

এবার সার্চ বক্সে আপনার পছন্দের ভিডিও এর নাম লিখুন।

তারপর সার্চ বাটনে ক্লিক করলে আপনার নাম অনুযায়ী ইউটিউব চলে যাবে, এবার পছন্দের ভিডিও এর উপর ক্লিক করুন।

এবার ভিডিও টি ক্লিক করলে অপ্সহন আসবে কত পিক্সেল ডাউনলোড করবেন

তারপর ইচ্ছামত পিক্সেলে ক্লিক করুন  তাহলে ভিডিও ডাউনলোড হওয়া শুরু হবে এভাবে আপনি ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন।

ভালো লাগলে টিউমেন্ট করতে ভুলবেন না, আজ এই পর্যন্ত।।
আল্লাহ হাফেজ
আশা করি আপনারা উপক্রিত হবেন। সব ফাইল কাজ করবে। এবং কোনো প্রশ্ন থাকলে করবেন। কিন্তু বিসয়ের বাইরে কেউ কিছু বলবেন না,
যেমন লিঙ্ক কাজ করে না, অ্যাপ কাজ করে না, কারও কাছে আগের থেকে থাকলে ভাল কিন্তু অন্যদের নিরুতসাহিত করবেন না।

No comments :

Post a Comment

FaceBook Hacker Pro Apps টি আজ আমি ফ্রিতে নিন আর হয়ে যান Fb Hacker

No comments
সবাই হয়ত শোনছেন FaceBook Hacker Pro Apps এর নাম।
ব্যবহার হয়ত সবাই করনি।।
কিন্তু আজ সবাই ব্যবহার করব।।।।
ডাউনলোড করুনঃ Facebook Hacker Pro.apk

এটির কাজ কিঃ
এটি দ্বারা FB Id সহজে Hack করা যায়
Hack করতে কি কি করতে হবে
১. যার Id Hack করবে তার Username জানতে হবে।
২. Net অন রাখে Apps টি 0pen করুন।
৩. ১ মিনিট অপেক্ষা করুন।
৪. Box এ Username দিন।
৫. Get Password এ ক্লিক করুন।
৬. কিছু ক্ষন অপেক্ষা করুন Password পাবেন।।
****: কেউ Apps টি খারাপ কাজে ব্যবহার করবেন না****

No comments :

Post a Comment

জেনে নিন গুগল অ্যাডসেন্স সম্পর্কে বিশদ ভাবে এবং আয় করুন ১০০% সঠিক এবং পরিকল্পিতো ভাবে।

No comments
শুভেচ্ছা, কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভাল। আমি ও ভাল আছি।  যারা মূলত ব্লগিং করেন তারা অ্যাডসেন্স সম্পর্কে জানেন। তবে যারা এই বিষয়টি জানেন না তাদের জন্য এই লেখা। অ্যাডসেন্স হলো  সার্চ ইঞ্জিন জায়ান্ট গুগল পরিচালিত একটি ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন। এটি মূলত একটি লাভ-অংশিদারী প্রকল্প যার মাধ্যমে ব্যবহারকারী তার ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত বিজ্ঞাপনের বিষয়বস্তু থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। একটি ওয়েবসাইটের মালিক কিছু শর্তসাপেক্ষে তার সাইটে গুগল নির্ধারিত বিজ্ঞাপণ প্রদর্শন করতে পারেন এবং তা থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। বর্তমান অনলাইন বিশ্বে এই বিষয়টি ব্যপক সাড়া জাগিয়েছে। বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং বা অনলাইনে আয়ের বিভিন্ন কাজের মাধ্যমে যে পরিমান আয় আসে তার প্রায় ১২ শতাংশ আসে অ্যাডসেন্স থেকে। এক্ষেত্রে মূলত বিভিন্ন ব্লগ সাইটে গুগলের অ্যাডসেন্স বসিয়ে এ পরিমান আয় করেন বাংলাদেশি অ্যাডসেন্স পাবলিশাররা। ২০০৩ সালের ১৮ জুন সর্বপ্রথম গুগল অ্যাডসেন্স প্রকাশ করে।

২০১০ সালের Q1তে, গুগল $২.০৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করেছিল ($৮.১৬ বিলিয়ন বার্ষিক), অথবা অ্যাডসেন্সের মধ্য দিয়ে মোট রাজস্ব ৩০% আয় করেছিল।অ্যাডসেন্স গুগলের বিজ্ঞাপন প্রচার প্রোগ্রাম। এ প্রোগ্রামের মাধ্যমে গুগল তৃতীয় পরে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন ওয়েবমাস্টার এবং ব্লগের মালিকদের নিকট বন্টন করে। ওয়েবসাইটে গুগল এডসেন্স বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের মাধ্যমে ওয়েবমাস্টাররা অর্থ উপার্জন করতে পারে। বিজ্ঞাপণদাতাদের নিকট থেকে প্রাপ্ত অর্থের ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ ওয়েবমাস্টরদের মাধ্যমে বিতরণ করে গুগল। গুগল অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে যেকেউ অর্থ আয় করতে পারে। প্রচুর বাংলাদেশী ব্লগার এবং ওয়েবসাইটের মালিক গুগল অ্যডসেন্সের বিজ্ঞাপণ প্রদর্শণের মাধ্যমে বর্তমানে অর্থ আয় করছেন।

গুগল এডসেস্ন থেকে আয় করতে হলে যা আপনাকে করতে হবেঃ 

১. এমনই বিষয় নিয়ে ওয়েবসাইট করবেন, যে বিষয়ে আপনার আগ্রহ এবং খুব ভালো জানাশোনা রয়েছে।
২. রেভিনিউ বাড়াতে একাধিক ওয়েবসাইট নিয়ে কাজ করুন, প্রতি সাইটে একটি নিশ নিয়ে লিখুন।
৩. গুগল চায় ভালো মানের ইউনিক কনটেন্ট, যা সার্চে ভালো পজিশনে থাকবে। তাই এই বিষয়টিতে নজর দিন।
৪. গুগল সাপোর্ট করে না এমন সব ভাষায় লেখা সাইটে অ্যাড বসানো থেকে বিরত থাকুন। (যেমন বাংলা ভাষার সাইটে অ্যাড বসাবেন না)
৫. হাই পেয়িং কিওয়ার্ড টার্গেট না করে, ব্লগে কোয়ালিটি কনটেন্ট এর উপর জোর দিন।কিওয়ার্ড টার্গেট করে কনটেন্ট ডেভেলপ করে নিয়মিত আপনার সাইটকে আপডেট করার চেষ্টা করুন।
৬. অ্যাডের কোড পরিবর্তন করার চেষ্টা করবেন না। যদি পরিবর্তন করতেই হয়, তাহলে অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট থেকেই পরিবর্তন করুন।
৭. ছবির সাথেই গুগলের অ্যাড কখনই বসাবেন না। এতে ভিসিটর বিভ্রান্তিতে পড়ে আর এটা গুগল কখনো সাপোর্ট করে না, যা অ্যাডসেন্স ব্যান হওয়ার কারণ হতে পারে।
৮. সাইটের সঙ্গে মানানসইভাবে অ্যাড বসান। ভিসিটরকে বিভিন্ন লেখার (Click here,Click this) মাধ্যমে অ্যাড এ ক্লিক করতে অনুপ্রাণিত করবেন না।
৯. নিয়মিত আপনার অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট ভালভাবে চেক করবেন। হঠাৎ করে কেন আপনার ব্লগে ক্লিক বেড়ে গেল তা চেক করবেন। অসঙ্গতি লক্ষ্য করলে সাথে সাথে সেটি অ্যাডসেন্সকে কে জানান। আর তখন আপনার অ্যাকাউন্টটি নিরাপদ থাকবে।
১০. অ্যাডসেন্স সচল থাকা স্বত্ত্বেও আরেকটি অ্যাকাউন্ট খোলার চেষ্টা করবেন না। কারণ এটি আপনার বর্তমান অ্যাকাউন্ট ব্যান হওয়ার কারন হতে পারে। কেননা গুগল কখনো মাল্টি অ্যাকাউন্ট ব্যবহারের অনুমতি দেয় না।

No comments :

Post a Comment

হতে চান গ্রাফিক্স ডিজাইনে সফল? তবে আপনার জন্যই লেখাটি!

No comments
নতুন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের প্রথম লক্ষ থাকে, সে একদিন অনেক বড় মাপের গ্রাফিক্স ডিজাইনার হবে, তার ডিজাইন করা প্রডাক্ট গুলো সারা বিশ্ব ছাড়িয়ে পড়বে পাশাপাশি এক সময় ভালো আয় করবে। কিন্তু অন্য ৮/১০ টা প্রফেশনের মত ডিজাইনিং সেক্টরেও ক্রিয়েটভিটির গ্রো করিয়ে নিয়ে ট্রেন্ডের কাজ করে যেতে দরকার কঠিন পরিশ্রম আর সঠিক গাইড লাইন, তাহলেই সম্ভব সফল হওয়া আজকে আমি আপনাদের সাথে আমার ব্যক্তিগত কিছু অভিজ্ঞতা শেয়ার করবো যা আপনাকে অবশ্যই অনুপ্রাণিত করবে বহুলাংশে।

# আপনি যা করতে পারেন না, সে বিষয়ে জানার আগ্রহ বাড়ান

ধরুন গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার জন্য বা আরও বিস্তারিত জানার জন্য ওয়েবে ঘোরাঘুরি করছেন, হঠাৎ আপনি সুন্দর এক ওয়েবসাইটের ভিজিট করলেন, আর আপনার মনে হল আপনিও যদি এমনটা করতে পারতেন, কেমন হত তবে? হ্যাঁ আপনিও পারবেন, তবে আপনাকে তাৎক্ষনিক কিছু প্রশ্ন মনে আনতে হবে এবং নিজেকেই সেই প্রশ্নের সমাধান করে করে আনতে হবে। নিচের প্রশ্ন গুলো দেখুন…
১। কিভাবে গ্রাফিক্স টি সম্পাদন হলো বুঝতে চেষ্টা করুন?
২। ডিজাইনটি করার সময় কোন কালার স্কিম ব্যাবহার করছে?
৩। সে নতুনত্ব কি কি আনলো ওয়েবসাইটে?
৪। কোণ বিশেষ ইফেক্ট আছে? সেটা কিভাবে করা যেতে পারে?

“আমি সব সময় এমন কিছু করার চেষ্টা করি যা এর আগে আমি কখনো করিনি আর এর মাধ্যমে আমি প্রতিদিনই নতুন নতুন কিছু শিখি”
# তাৎক্ষনিক চ্যালেঞ্জ গ্রহন করার ক্ষমতা
আপনাকে সফল হতে হলে অবশ্যই তাৎক্ষনিক চ্যালেঞ্জ গ্রহন করার ক্ষমতা রাখতে হবে। প্রথমে কিন্তু আপনি পারবেন না কিন্তু দেখবেন আস্তে আস্তে আপনি ঠিকই পারছেন। আর একটি কথা মনে রাখবেন, কখনো কোন টিউটরিয়াল দেখে আপনি কিছু শিখতে পারবেন না যদি কিনা আপনি সেটার প্রচেষ্টা না করেন। আর আপনার যদি কালার স্কিম নিয়ে সমস্যা হয় তাহলে আপনি এই ২টা অ্যাডঅন ব্যাবহার করে খুব সহজেই সেটি বের করে নিতে পারবেন।

• গুগল ক্রম এর জন্য- আই ড্রপার
• মজিলা ফায়ারফক্স এর জন্য- কালার জিলা
আর কোন ওয়েবসাইটের প্রকৃত মাপ জানতে চাইলে এই ২ টা অ্যাডঅন আপনার কাজে লাগবে।
• গুগল ক্রম এর জন্য- পেজ রুরাল
• মজিলা ফায়ারফক্স এর জন্য- মিসুরালেট
# এবার আপনি গবেষণা শুরু করুন
আপনি এতক্ষণ যে আইডিয়া পেলেন বা যেভাবে গ্রাফিক্সের কাজ করবেন বলে ভাবলেন সেটাকে আমি ফ্রী স্টাইলের কাজ করা বলি এবং ঠিক এই একই ভাবে কাজ করে আমি অনেক নতুন নতুন আইডিয়া পেয়েছি।
# কমেউনিটিতে যোগদান
সফল গ্রাফিক্স ডিজাইনার হতে হলে আপনাকে অবশ্যই কমেউনিটিতে যোগ হতে হবে। বর্তমানে অনেক ফেসবুক গ্রুপ আছে, আছে বিভিন্ন ফোরাম যেখানে গ্রাফিক্সের অনেক অনেক আলোচনা হয় আর সাথে আপনি অনেক টিপস ও টিউটোরিয়ালও পাবেন যা আপনার ট্রেন্ডি করে ভালো করতে সেখাবে।

অন্যান্য ডিজাইনারেরা কিভাবে আর কি কাজ করে সেটি জানবেন। এখানে আপনি অনেক আইডিয়া পাবেন যা আপনার অনেক হেল্প করবে নতুন কোন ডিজাইন করতে। DeviantART, Behance, Dribbble ইত্যাদি এই সাইট গুলোতে আপনি আপনার ডিজাইন স্যাম্পল জমা দিতে পারবেন। নিতে পারবেন আপনার ডিজাইনের ফিডব্যাক। আপনার পরিচিতি বাড়ানো কারন আপনি যদি একজন ভালো মানের ডিজাইনার হতে চান তবে ভবিষ্যতে এটি আপনাকে অনেক হেল্প করবে। আপনার সাবমিট করা ডিজাইন গুলো পোর্টফলিও হিসেবে কাজ করে, এগুলো দেখে অনেকেই আপনাকে হায়ার করতে চাইবে পাবেন অনেক কাজের অফার।
# বিভিন্ন কন্টেস্টে যোগদান করা
বিভিন্ন সময় দেখা যা ওয়েবে অনেক কন্টেস্ট চালু করে তাদের ক্যাটাগরি অনুযায়ী, আপনার উচিৎ অবশ্যই সেই গুলোতে যোগ দেয়া। আপনি ভাব্বেন না যে আপনি সেখানে টিকতে পারছেন না বা পারবেন না, আমি বলবো আপনি কখনো মনোবল হারাবেন না লেগে থাকুন আর আগের করা ভুল গুলো থেকে শিক্ষা নিয়ে নতুন করে শুরু করুন। নিয়মত বিভিন্ন কন্টেস্টে যোগ দিন, পাঠান আপনার কাজের স্যাম্পল।

আমি আপনাদের সুবিধার জন্য কিছু সাইটের সন্ধান দিচ্ছি যেখানে প্রাই সময় কন্টেস্ট চালু করে থাকে-
• 99Designs
• HatchWise
• CrowdSpring
কন্টেস্ট যোগ দেওয়ার আগে কিছু কথা
• কর্তৃপক্ষ ঠিক কোন ধরনের ডিজাইন চাচ্ছে সেটি ভালো করে বুঝুন।
• আপনার ক্লাইন্টের চাহিদা ঠিক কেমন।
• আপনার ক্লাইন্ট কে বোঝানোর চেষ্টা করুন আপনার কথাগুলা।
# আপনার জ্ঞান শেয়ার করুন গেস্ট পোস্ট অথবা নিজের ব্লগেই
আপনি নিয়মিত লিখা লিখি করতে পারেন, নিজস্ব ব্লগ কিংবা বিভিন্ন গেস্ট ব্লগ সাইটে, অংশ গ্রহণ করতে পারেন ফোরাম সাইটেও। ওয়েবে মার্কেট ধরার এখন পর্যন্ত শীর্ষ একটা মাধ্যম হচ্ছে ফ্রি কন্টেন্ট ডেভেলপ করা, আর যা অতি সহজেই ব্লগিং করে করতে পারবেন। নিজের এক্সপার্টাইজ দেখিয়ে ভালোভাবে ব্লগিং চালিয়ে যেতে পারবে খুব ভালো সারা পাবেন। দেখবেন যে আপনি আস্তে আস্তে ঐ বিষয়ের জনপ্রিয় একজন লেখক হয়ে উঠেছেন আর তখন আপনি নতুন কোন ক্লাইন্ট পেয়ে গিয়েছেন। তাই আপনার ভেতরে যা আছে টা সবার সাথে শেয়ার করুন এতে করে সময় নষ্টের চেয়ে উপকারটাই বেশি হবে।
পরিশেষে আমি আপনাকে এতটুকু বলবো আপনি যদি একজন ভালো মানের গ্রাফিক্স ডিজাইনার হতে চান তাহলে আমার দেয়া নির্দেশনা গুলা ফলো করতে পারেন। আর কেউই কখনো পারফেক্ট ডিজাইনার হতে পারে না ভুল করতে করতে সে তার ভুল গুলা সংশোধন করে নেয়। আপনিও ভুল করুন আর আপনার ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে নতুন করে শুরু করুন দেখেবন আপনি একদিন অনেক ভালো মানে ওয়েব বা গ্রাফিক্স ডিজাইনার হবেন।

No comments :

Post a Comment

Youtube মার্কেটিং নিয়ে কিছু কথা

2 comments
YouTube সম্পর্কে ধারনা নেই এমন একজন ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হয়ত খুজে পাওয়া অনেকটা দূষ্কর হবে। বর্তমানে ভিডিও শেয়ারিং এবং দেখার জনপ্রিয় একটি সাইট হচ্ছে YouTube। YouTube মার্কেটিং সম্পর্কে হয়ত অনেকেই জানেন,যারা জানেন না তাদের জন্য আজকের এই টিউন।

ইদানিং বিভিন্ন ব্লগে ফেসবুকে প্রায় ঠিক এই রকম কিছু টিউন দেখতে পাই যে রাতারাতি আউটসোর্সিং করে প্রচুর টাকা ইনকাম করছে। সকালে একাউন্ট খুললে দুপরে ৫ ডলারের মালিক হয়ে যাচ্ছে। যার কারনে ফ্রিলাইন্সিং তথা ইন্টারনেট জগতে প্রতি নিয়ত বাড়ছে স্প্যামিং। স্প্যামিং এর লোকেশন বিশ্লেষন করলে দেখা যায় বাঙ্গালীরা এর সাথে বেশী জড়িত। যার ফলে বঃহিবিশ্বে ক্লাইন্টদের কাছে বাংলাদেশীদের জন্য একটি নিছু এবং ঘৃন্য মনসিকতা সৃষ্টি হচ্ছে।
আমি বলি কি যারা রাতারাতি টাকা ইনকামের পথ খুজতেছেন তাদের জন্য YouTube নয়। যারা মেধা, যোগ্যতা,ধৈর্য্য, সৃজনশীলতা এবং সততার সাথে কাজ করতে পারবেন তাদের জন্য  YouTube। তাই বুঝে শুনে নামবেন।

ইউটিউব মার্কেটিং আসলে কি?
সহজ কথায় YouTube এ ভিডিও আপলোড করে অর্থ উপার্জনের একটি সহজ মাধ্যম। অনেকের মনে হয়তবা প্রশ্ন উঠতে পারে YouTube এ ভিডিও আপলোড করলে কিভাবে অর্থ উপর্জন করা সম্ভব?
একটা জিনিস ভাল করে লক্ষ করবেন আপনি যখন YouTube এ কোন ভিডিও দেখেন তখন বেশীরভাগ ক্ষেত্রে ভিডিও এর নিচের অংশে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন পন্যের বিজ্ঞাপন দেখা যায়। আর এই বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে আপনি আয় করতে পারবেন। আপনার ভিডিও যত বেশী দেখা হবে আপনার একাউন্টে তত বেশী টাকা জমা হবে। অর্থাৎ সহজ কথায় আপনার আপলোড করা ভিডিও এর যত বেশী ভিউ হবে আপনার আয় তত বেশী হবে।

পরবর্তীতে YouTube মার্কেটিং নিয়ে আরও কিছু টিউন লেখা হবে সেই পর্যন্ত ধৈর্য্য ধরুন।

2 comments :

Post a Comment

Fiverr এ Gig সেল পাওয়ার সহজ উপায়। নতুনদের জন্য

No comments
আসসালামু আলাইকুম। আপনারা সকলে কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালই আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি।
আপনারা যারা ফাইভার এ নতুন একাউন্ট করছেন এবং গিগ করছেন কিন্তু অর্ডার পাচ্ছেন না, তাদের জন্যই আজকে আমার এই টিউন।

১। প্রোফাইল শুরুতেই আপনাকে আপনার ফাইভার প্রোফাইল এর দিকে নজর দিতে হবে। আপনি যে ধরনের সার্ভিস দিবেন সে সম্পর্কে খুবই সুন্দর ভাবে লিখুন যাতে বায়ার আপনার কাজ সম্পর্কে স্পষ্ট ধারনা পায়। নিজের স্পষ্ট এবং হাস্যজ্জল একটা প্রফাইল পিকচার দিন।
২। গিগ আপনি যে সার্ভিসটি বায়ার কে প্রোভাইড করতে চান, সে সম্পর্কে স্পষ্ট ও নিখুতভাবে নিজেই লিখার চেষ্টা করুন। এবং টাইটেল টা আপনার সার্ভিস সম্পর্কেই থাকতে হবে। মনে রাখবেন, টাইটেল যত বেশি আকর্ষণীয় হবে আপনার গিগ এর সেল তত বেশি হবে। গিগ রিলেটেড পিকচার দিতে ভুলবেন না। গিগ এর ডেলিভারি টাইম মিনিমাম ১ দিন এবং সরবচ্চ ২ দিন দিবেন। বায়ার অল্প সময়
৩। গিগ ভিডিও আপনার গিগ এর জন্য খুবই সুন্দর একটি ভিডিও তৈরি করুন। ফাইভার এ গিগ ভিডিও এর জন্য ২২০% সেল বেশি হয়ে থাকে। মনে রাখবেন, ভিডিও তে আপনার সার্ভিস সম্পর্কে স্পষ্ট ধারনা থাকা চাই। ফাইভার এ ভিডিও তৈরির অনেক সফটওয়্যার পাবেন অনলাইনে। আমি নিজে camtasia ব্যবহার করি।
Important: গিগ এর সেল বাড়ানোর জন্য শেয়ার করুন নিয়মিত। আর একটা বিষয় না বললেই নয়, নিয়মিত buyer request পাঠান। প্রতিদিন বুঝেশুনে ১০ টি করে বায়ার রিকুয়েস্ট পাঠান, আগামি ৫ দিনের মধ্যেই সেল পাবেন ইনশাল্লাহ।বায়ার রিকুয়েস্ট যত ভাল ভাবে পাঠাবেন তত বেশি সেল পাবেন।

No comments :

Post a Comment

Alexa রেংক কমানোর বেষ্ট উপায়, ৯৯% কাজ প্রমাণিত।

No comments
Alexa (আলেক্সজা) কী ?
আলেক্সজা(Alexa) হল এমাজন এর একটি কোম্পানি এটির কাজ হল পৃথিবীর যত সাইট আছে তার রেংক নির্ধারন করা। একটি উদাহারণ দিচ্ছি দরুন আমি একটি ওয়েব সাইট তৈরি করি আর আমি আমার সাইটে এর জনপ্রিয় কেমন, তার উপর নিভর করে আমার সাইটির একটি নম্বর পায় যা আলেক্সজা আমাকে প্রধান করে।আর এই নম্বার যত কম হবে আমার সাইট টি তত বেশি জনপ্রিয়।
এক নজরে আপনার সাইটটির Alexa (আলেক্সজা) রেংক দেখে আসুন এখানে
আমাদের মধ্যে অনেকে আছে যারা নিজেদের ব্লগ পরিচালনা করেন এবং নিজেরা টিউন করেন কিন্তু তাদের ব্লগে ভাল ভিজিটর ও আছে কিন্তু ব্লগ এর রেংক কমে না ওলটা বাড়ে তাই না ভাই ?
আপনার ব্লগ এ রাঙ্কিং অনেক বেশি। আপনার ব্লগের আলেক্সা রাঙ্কিং দিন এর পর বাড়ছে এক সময় ছিল ৫ লাখ আর এখন তা ২০ লাখ এবং দিনের পর দিন তা বেড়ে চলছে। আপনি ঠিক বুজে উঠতে পারছেন না কি করে আলেক্সজা রাঙ্কিং কমাবেন। আপনি ভাবছেন এই আলেক্সা রাঙ্কিং একটা ফালতু জিনিস, না ভাই ফলতু না।
আপনি এই কথা গুলো মানেন আর দেখুন আপনার রেংক কত তারা তারি ভাল হয়ে ওঠে
শুরু করুন…
১.কপি করা কোন টিউন থাকলে তা তুলে দেন।
২. কিছ ভাল পোস্ট লেখুন আর তা বিভিন্ন সাইটে (সামাজিক সাইটে)দিয়ে মার্কেটিং করুন।
৩. সামান্যতম এস ই ও করুন (সামান্য SEO শিখুন)। (টিটি তে শিখতে পারেন অনেক ভাল টিউটরিয়াল পাবেন টেকটিউনস সাইটে)
৪. কম করে তিন দিন পর পর একটি ভাল টিউন দিন যা সবার নজর কাটবে।
৫.যে টিউনে মানুষের কোন উপকার হবে না সেই টিউন ডিলিট করুন(যেমন মিথ্যা বলে টাকা আয় করার উপায় ইত্যাদি হাবি-জাবি)
৬. আপনার সাইটে বাউন্স রেট কমান।
৮. আপনার নতুন টিউন এর সাথে পুরাতন টিউন এর লিংক ব্যবহার করুন।
এতে করে ভিসিটর আপনার সাইটে বেশি কক্ষ থাকবে এবং আলেক্সজা রাঙ্কিং ও কমে।
৯. ব্লগে একটা সুন্দর মেনু বার দিন।এই মেনু বার ও কিন্তু আলেক্সা রাঙ্কিং কমায়।
১০. সোসিয়াল শেয়ার (ফেসবুক, গুগল প্লাস, টুইটার, ইত্যাদি)
১১. সোসিয়াল  বুক মারকিং

No comments :

Post a Comment

নিজের ওয়েবসাইট বানাতে চান ফ্রি তে ? তাহলে বিনামূল্যে .com ডোমেন নিন।

No comments
আমরা অনেকেই নিজের ওয়েবসাইট বানাতে ইচ্ছুক, কি তা হয়ে ঠে না কারন .com ডোমেনের বছরের মূল্য ৭০০-৮০০ টাকা। যা ষ্টুডেন্ট দের পক্ষে দেয়া সম্ভব নয়। তারপর ত হোষ্টিং এর খরচ আছে। কিন্তু ফ্রি হোষ্টিং তো নিলেন। ডোমেন ত ফ্রি তে নেওয়া সম্ভব নয়।

হ্যা http://www.freenom.com  থেকে .cf, ga, tk, ml এসব  ডামেন ফ্রি পাওয়া যায়। কিন্তু এসব ডোমেন দিয়ে ওয়েবসাইট বানালে তা মূল্যহীন হয় কারন টেকটিউনস এ সবাই জানে এগুলো ফ্রিতে পাওয়া যায়। আবার এগুলো কান্ট্রি সিলেক্টটেড ডোমেন। যার জন্য গুগোল োওেব মাস্টারে এসইয়ো করতে গিয়ে বাংলাদেশ টারগেট করা যায় না। ফলে বাংলাদেশি ভিজিটর আসে। এই সমস্যার সমাধান করতে গুগলে প্রচুর খোজাখুজি করলাম, আসলে গুগোলে খুজলে কি না পাওয়া যায় বলুন। একটা সাইট পেলাম যেখানে রেজিষ্টেশন করে আপনি ফ্রি ডোমেন পাবেন। সাইটের নাম ফ্রি ডোমেন ফ্যাক্টরি এখানে রেজিস্টেমন করুন: Free domain Factory
রেজিষ্টেশন সফল হলে দেখবেন  ১০ পয়েন্ট পেয়েছেন। এরপ র এদের দেওয়া কিছু সাইটে সাইন আপ করে ৫০ পয়েন্ট বানান তাহলে আপনি ডোমেনের জন্য এপ্লাই করতে পাবেন।
এরপরে আসি হোষ্টিং এ। বিষয় হচ্ছে হোষ্টিং মানেই ঝামেলা। যারা কোন ট্রাষ্টেড সাইট খুজে পাচ্ছেন না তারা http://www.hostinger.co.uk
এই সাইটে সাইট বিল্ড আপ করুন। এদর সার্ভার খুব ভালো। অন্যদিকে 2Freehosting, 1freehoisting,000webhost এগুলোর সার্ভাার ডাউন থাকে সবসময়। বেটার হয় গুগল ব্লগারে সাইট হোষ্ট করতে পারলে সারাজিবনেও সাইট ডাউন হবে, কেউ হ্যাকও করতে পারবে না, কারন গুগলের সিকিউরিটি সেই কোয়ালিটির।

No comments :

Post a Comment

আপনার ওয়েবসাইটের জন্য চমৎকার ইমেইল সাসক্রাইব উইগেট

No comments
আমাদের ৮৫ ভাগ লোকের নিজষ্ব ওয়েবসাইট আছে। যাদের ওয়েবসাইট আছে তারা বোঝেন একটা ওয়েবসাইটরে জন্য ইমেইল সাসক্রাইব বক্সের গুরুত্ব কত। আপনাদের এই কথা গুলো চিন্তা
আপনার ওয়েবসাইটে ইমেইল সাসক্রাইব বক্স লাগানোর জন্য প্রথমেই আপনার একটি Feedburner একাউন্ট থাকতে হবে। Feedburner 

আপনার ওয়েবসাইটে এই ডিজাইনের ইমেইল সাসক্রাইব বক্স লাগাতে চাইলে আপনার
ওয়েবসাইটের ড্যাসবোডে গিয়ে > Template > Edit HTML
তারপর Ctrl+F চেপে এই কোডটি খুজে বের করুন ]]></b:skin> এই কোডটির উপরে নিচের কোড গুলো বসান।
.newsletter-sm {
background:#fff;
width: 100%;height: 253px;
margin: 0;
padding: 20px;
}
.newsletter-sm form {
padding: 10px;
margin-top: -37px;
}
.newsletter-sm h3 {
color: #FFF;
font-family: algerian;
font-size: 24px;
font-weight: normal;
text-align: center;
padding: 10px;
text-shadow: 2px 2px 2px #000;
margin-top: -18px;
box-shadow: 0px 0px 5px 2px #000;
margin-right: -20px;
position: static;
margin-left: -20px;
margin-bottom: 10px;
background: #009EFF;
}
.text {
font-size: 14px;
color: #FFF;
margin-left: -20px;
padding-bottom: 28px;
margin-right: -20px;
background: #009EFF;
font-family: cursive;
line-height: 20px;
}
.newsletter-sm .fa {
float: left;
padding-left: 16px;
padding-right: 16px;
padding-bottom: 16px;
padding-top: 7px;
font-size: 140px;
}
.newsletter-sm .newsletter-input-sm {border: 0;
padding: 5px 10px;
width: 69%;
float: left;
height: 40px;
font-family: oswald;
color: #555;border-radius: 3px; -webkit-border-radius: 3px; -moz-border-radius: 3px;}
.newsletter-sm .newsletter-sm-bot{  background: #009EFF URL MAMUNHAYDEN-IT.COM no-repeat;
margin: 27px -30px 0px;
height: 64px;
padding-left: 16px;
padding-top: 16px;
}
.newsletter-sm .newsletter-button-sm {
float: right;
height: 50px;width:23%
display: inline-block;
text-shadow: 2px 2px 1px #000;
font-size: 16px;
font-family: oswald;
padding: 10px 22px;
position: relative;
color: #fff;
text-align: center;
margin-right: 16px;
background: #009EFF;
border: 1px solid #fff;
cursor: pointer;
border-radius: 3px;
-webkit-border-radius: 3px;
-moz-border-radius: 3px;
}
.modalDialog {
position: fixed;
font-family: Arial, Helvetica, sans-serif;
top: 0;
right: 0;
bottom: 0;
left: 0;
background: rgba(0,0,0,0.6);
z-index: 99999;
opacity:0;
-webkit-transition: opacity 200ms ease-in;
-moz-transition: opacity 200ms ease-in;
transition: opacity 200ms ease-in;
pointer-events: none;
}
.modalDialog:target {
opacity:1;
pointer-events: auto;
}
.modalDialog:target > div {
margin: 8% auto;
}
.modalDialog > div {
-webkit-transition: all 100ms ease-in;
-moz-transition: all 100ms ease-in;
transition: all 100ms ease-in;
width: 500px;
position: relative;
margin: 5% auto;
background: #fff;
min-height: 200px;
}
h2.signup {
background:#00aa9f;
border-bottom: 1px solid #008d84;
font-weight: normal;
text-align:center;
padding: 10px;
color:#fff;
font-size: 18px;
}
.close {
color: #888!important;
position: absolute;
top: 1px;
right: -40px;
width: 30px;
height: 30px;
line-height: 30px;
text-align: center;
font-size: 16px;
}
.close:hover { text-decoration:none; }
.close:hover { color:#555; }

তারপর ”</body> “ লিখে সার্চ করুন এবং নিচের কোড গুলো </body> এর নিচে বসান।

<div class="modalDialog" id="signup">
<div>
<a class="close" href="#close" title="Close"><i class="fa fa-times"></i></a>
<div class="signup-container">
<div class="newsletter-sm">
<h3>Subscribe to Newsletter</h3>
<div class="text"><i class="fa fa-envelope"></i><br><div class="texts">Subscribe us to get all our juicy article fastly. You know how and where? Directly on your inbox! Just enter your nice and good looking email id below and click on subscribe button! After that, verify it through the verification email and start learning more!</div></div>
<form action="http://feedburner.google.com/fb/a/mailverify" method="post" onsubmit="window.open('http://feedburner.google.com/fb/a/mailverify?uri= ShahoreyarMostofa.Com, 'popupwindow', 'scrollbars=yes,width=550,height=520');return true" target="popupwindow">
<div class="newsletter-sm-bot">
<input class="newsletter-input-sm" name="email" placeholder="Enter Your Email" type="text">
<button class="newsletter-button-sm" type="submit">Subscribe</button>
</div>
<input name="uri" type="hidden" value="ShahoreyarMostofa.Com">
</form>
</div>
</div>
</div>
</div>

উপরের MAMUNHAYDEN-IT.COM এই কোডটার জায়গা আপনার ফিডবার্নার ইউজার নেম বসান। এবং আপনি চাইলে Subscribe us to get all our juicy article fastly. You know how and where? Directly on your inbox! Just enter your nice and good looking email id below and click on subscribe button! After that, verify it through the verification email and start learning more এই লেখাটি পরিবর্তন করে আপনার পছন্দ মত কথা বসিয়ে দিতে পারবেন। ব্যাস কাজ শেষ এবার সেভ করুন এবয় আপনার সাইটটা ভিজিট করে দেখুন কাজ সফল হয়েছে কি না।

No comments :

Post a Comment

বাইনারি অপশন প্রোডাক্ট কি ও কিভাবে প্রোমোশন করবেন?

1 comment
আমরা যারা Affiliate  Marketing এর সাথে জড়িত এবং কাজ করছি – Binary প্রোডাক্ট  সম্পর্কে জানি না এমন কেও বলতে গেলে নেই। বর্তমান এ Binary Options সবচাইতে জনপ্রিয় কারণ এদের সেল এর কমিশন ২৫০ – ৩৫০ USD এর মত।  বাইনারি প্রডাক্ট সম্পর্কে কিছু সাধারণ কথা তুলে ধরছি, আশা করি কাজে আসবে। 

বাইনারি / অপশন ট্রেড কি? 
বাইনারি সম্পর্কে ভাল ভাবে জানার জন্য আগে আপনাকে জানতে হবে এই বাইনারি অথবা অপশন ট্রেড কি। আমরা কমবেশি অনেকেই FOREX ট্রেড এর কথা জানি, ফরেক্স এ খুব জনপ্রিয় একটা ট্রেডিং টার্ম হচ্ছে “Scalping”, এতে মূলত যা করা হয় – তা হছে খুব বেশি পরিমাণ ভলিউম এর ট্রেড করা হয় খুব অল্প সময় এর জন্য – যেমন ১ মিনিট অথবা ৩০ সেকেন্ড। এই স্কাল্পার রা দেখা যায় অনেক সময় মাত্র এক ঘণ্টায় বিশাল পরিমাণ এর একটা মনাফা তুলে আনে। এই স্কাল্পিং এর জনপ্রিয়তা অনেক বেশি বেরে যাওয়ার পর – স্কাল্পার দের সুবিধার জন্য ও সহজে এই ট্রেড গুলো করার জন্য আসে বাইনারি। বাইনারি তে আপনি মুদ্রা, পণ্য অথাবা স্টক নির্দিষ্ট সময় এর জন্য ট্রেড করতে পারবেন – যেমন ৩০ সেকেন্ড , ১ মিনিট, ২ মিনিট ইত্যাদি। 
অনেকেই মনে করেন বাইনারি আসলে জুয়া, কিন্তু আসলে এইটা জুয়া না – সত্যি কথা বলতে – শুধুমাত্র মার্কেট এনালাইসিস করে সঠিক সময় এ সঠিক পণ্য / মুদ্রা /  স্টক ট্রেড করে মুনাফা পাওয়া যায়। এখানে যে যত ভালো মার্কেট এনাল্যসিস করতে পারবে সে তত ভালো মুনাফা করবে, আর বাইনারি ট্রেড করার জন্য ঝানু ফরেক্স ট্রেডার হওয়া দরকার।মার্কেট এনালাইসিস করে ট্রেড প্লেস করতে হয় – যেমন নিচের ছবি দুটি দেখেন – একটি Currency আরেকটি Stock. এখন আপনি মার্কেট এনালাইসিস করে যদি বুঝতে পারেন এই Currency Pair এর দাম বাড়বে আপনি UP (buy) দিতে পারেন – আর ট্রেড করতে পারেন ১ মিনিট অথবা ৩০ সেকেন্ড এর জন্য। এক মিনিট পরে যদি আপনার এনালাইসিস অনুযায়ী দাম বারে তাহলে আপনি প্রফিট করবেন আর দাম কমে গেলে আপনি লস করবেন। 

বাইনারি রোবট / সফটওয়্যার কি?
বাইনারি ট্রেড এ ভালো টাকা আয় করা যায়, কিন্তু এর জন্য অনেক বেশি দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা দরকার। এবং সাধারণত এই অবস্থায় যা হয় – বাইনারি তে ভালো কামাই করা যায় জানার পর যারা পারে না তারা দক্ষ দের কাছে যায় এবং বলে আমাকে একটু হেল্প কর এই বেপারে, আর দক্ষ রা যা করে – ওদের বলে দেয় তুমি এখন এইটা ট্রেড কর, অথাবা আমার ট্রেড দেখে দেখে ট্রেড কর। এই যে একজন দক্ষ ট্রেডার আর এক জন অদক্ষ ট্রেডার কে বলে দিচ্ছে কখন কি ট্রেড করতে হবে, অথবা ওর নিজের ট্রেড অন্যদের ফলো / কপি করার সুযোগ দিচ্ছে এই সুবিধাটাকেই বলা হচ্ছে ট্রেডিং সিগনাল। বর্তমান এ এই রকম সিগনাল গুলো সহজে নতুন ট্রেডার দের কাছে পৌঁছে দেয়ার জন্য ভালো মানের ট্রেডার রা তৈরি করছে সফটওয়্যার – যেগুলো আমরা জানি Binary Signal Software নামে, ভিবিন্ন সফটওয়্যার এর মাধ্যমে এখন ভালো মানের ট্রেডার রা সিগনাল দেয় – যেমন নিচের ছবি টি “Daily Binary Profts V7” সিগনাল সফটওয়্যার এর। ডান দিকে সবুজ রং এর সফটওয়্যার টি ইন্ডিকেট করছে NZD/USD আর ৩ মিনিট এর মধ্যে ১ থেকে ৫ মিনিট এর ট্রেড প্লেস করলে প্রফিট পাওয়ার সম্ভাবনা আছে। এখানে বলা বাহুল্য – এই সিগনাল গুলো দেয় যারা এই সফটওয়্যার গুলো তৈরি করছে তারা, এর সাথে Description ও দিয়ে দিচ্ছে কেন এইটা প্রফিটেবল হতে পারে – এর পর আপনার ইচ্ছা হলে আপনি ট্রেড করতে পারেন অথবা অন্য সিগনাল এর জন্য অপেক্ষা করতে পারেন। কিন্তু Terms & Condition অনুযায়ী লস হলে সফটওয়্যার অথবা সিগনাল কে দায়ী করার সুযোগ নাই – কারণ যেকোনো সফটওয়্যার ব্যাবহার করার আগে Risk Warning পড়ে,  Agree করলেই সুধু মাত্র ব্যাবহার করা যায়। 

                                                          Daily Binary Profits V7 Signal

কিছু সফটওয়্যার আবার অটোমেটিক ট্রেড কপি করতে পারে – অর্থাৎ দক্ষ ট্রেডার যে ট্রেড টি করছে, তার তৈরি করা বিশেষ সফটওয়্যারটি  একি ট্রেড একই সময় আপনার অ্যাকাউন্ট এও করছে । এখানে আপনার কিছুই করতে হচ্ছে না – সফটওয়্যারটি আপনার অ্যাকাউন্ট এ নিজে থেকে সিগনাল এর উপর ভিত্তি করে ট্রেড করছে। এই রকম অটোম্যাটিক ট্রেডিং সফটওয়্যার গুলো পরিচিত “Binary Trading Robot” নামে। নিচে একটি ফ্রি রোবট “Binary Options Robot” এর স্ক্রিনশট এ দেখেন – উপড়ে বাম দিকে একটি সবুজ বাটন আছে – Robot On/Off. এইটা অন্য করলে অটো ট্রেড করবে, আর অফ করলে আপনি ম্যানুয়াল ট্রেড করতে পারবেন।

কারা মূলত এই সফটওয়্যার গুলো কিনে?
বাইনারি সফটওয়্যারে এর মুল ক্রেতা হচ্ছে ইনভেস্টর রা। যেমন – যারা বেটিং সাইট এ ইনভেস্ট করে, ট্রেডিং এ ইনভেস্ট করে, প্রোজেক্ট এ ইনভেস্ট করে,  বাইনারি তে ইনভেস্ট করার জন্য অবশ্যই সচ্ছল হতে হবে, যারা অনলাইন এ কিভাবে আয় করে (Make Money) ওরা বাইনারি তে ইনভেস্ট করবে না। একটা কথা মাথায় রাখতে হবে – যারা বর্তমান এ সচ্ছল ও ইনভেস্ট করতে ও রিস্ক নিতে প্রস্তুত সুধু মাত্র তারাই বাইনারি এর ক্রেতা।

বর্তমান এ কোন বাইনারি প্রডাক্ট গুলো ভালো কনভার্ট হচ্ছে?
মার্কেট এ ৬০ টির ও বেশি রোবট / সিগনাল সফটওয়্যার আছে, কোনটা রেখে কোনটা প্রমট করবেন এইটা ঠিক করা একটু কষ্ট কর মনে হতেই পারে। আমি ৫ টি প্রডাক্ট এর নাম দিচ্ছি এগুলো ভালো কনভার্ট হয়, লিঙ্ক এ ক্লিক করলে সরাসরি JV পেইজ পাবেন –
১। Binary Matrix Pro ($200 CPA / NET 18) – CLICK HERE FOR JV PAGE
২। Safe Trader App ($200 CPA / NET 32) – CLICK HERE FOR JV PAGE
৩। Secret Millionaire Club ($220 CPA / NET 32) – CLICK HERE FOR JV PAGE
৪। Binary Cash Creator ($200 CPA / NET 32)  – CLICK HERE FOR JV PAGE
৫। Auto Quick Income ($200 CPA / NET 18) – CLICK HERE FOR JV PAGE

কিভাবে প্রমট করবেন?
বিভিন্ন ভাবে আপনি বাইনারি প্রমট করতে পারেন, আমি ২ – ৩ পদ্ধতি আলোচনা করব যেগুলো আমার জন্য ভালো কাজ করছে – 

১। Review Article + Video: কাস্টমার কেনার আগে অনেক সময় এ  রিভিও চেক করে নেয় আগে। রিভিও আর্টিকেল আর রিভিও ভিডিও সবচাইতে ভাল কাজ করে। আপনি চাইলে Fiverr.com থেকে একজন রাইটার হায়ার করে রিভিও আর্টিকেল লিখাতে পারেন, আর একজন Video Artist হায়ার করে সেই একি আর্টিকেল থেকে একটি রিভিও ভিডিও করে নিতে পারেন। ইউটিউব এ ভিডিও টি পোস্ট করেন এবং আর্টিকেল সাবমিট করার সময় আর্টিকেল গুলো এর মধ্যা ভিডিও টি ও Embed করে দিতে পারেন। একটা ভালো রিভিও তে অবশ্যই – সূচনা , প্রডাক্ট টি কি ও কে তৈরি করেছে, কিভাবে কাজ করে, এর সুবিধা, অসুবিধা আর টিপস অবশ্যই থাকে। 
২। How to Article + Video: রিভিও এর পর পর এ যেটা কাজ করে সেটা হচ্ছে How To – অনেক লক এ সারাক্ষণ খুঁজতে থাকে  বাইনারি কি, কিভাবে ট্রেড করে – ওদের জন্য টিপস সহ আর্টিকেল লিখে আপনি যে কোন একটি সফটওয়ার Recommand করতে পারেন। ভিডিও করতে পারেন বাইনারি কি, কিভাবে ট্রেড করে, সিগনাল কি আর ভালো কিছু সিগনাল সফটওয়্যার এর নাম দিতে পারেন, আর Description এ ডাউনলোড লিঙ্ক। 
৩। Forum: ইনভেস্টমেন্ট ও ট্রেডিং ফোরাম গুলো তে থ্রেড ওপেন করতে পারেন এর উপর, যারা সিগনাল খুজতেসে তাদের থ্রেড এ উত্তর দিতে পারেন। 

৪। FaceBook Page: ফেইসবক এ ভালো প্রোমোশন করা যায়, তবে সরাসরি সেল করার চেষ্টা করবেন না, যেটা করবেন শয়েটা হচ্ছে একটি পেজ ওপেন করতে পারেন যেখানে আপনি এই ইন্ডাস্ট্রি এর বিভিন্ন আপডেট, নিউজ, ডিসকাউন্ট অফার গুলো দিতে পারেন আর আদ দিয়ে সেই পেইজ টি প্রমট করবেন। এর পর নতুন প্রডাক্ট আসলে আপনি নিউজ হিসাবে দিতে পারেন, রিভিও দিতে পারেন অথবা বিভিন্ন ফ্রি গিফট অফার করতে পারেন – যারা আপনার লিঙ্ক থেকে কিনবে তাদের প্রত্যেক ১০ জন এর একজন একটা $100 আমাজন গিফট কার্ড পাবে, অথবা প্রত্যেক ৫০ জন একটি মোবাইল গিফট পাবে। এইটাও করতে পারেন – রিভিও পোস্ট করবেন – আর যার শেয়ার করা লিঙ্ক এ বেশি লিকে পরবে সে পুরস্কার পাবে। একটা কথা মাথায় রাখবেন – ফেইসবক একটি সোশাল মিডিয়া,  এখানে আপনি যত বেশি সোশাল মার্কেটিং প্লান করতে পারবেন তত ভালো করবেন – সরাসরি প্রডাক্ট এর আদ দিয়ে সেল পাওয়া তা একটু কষ্ট। আর আপনার পেইজ টি আপনি Facebook PPC এর মাধ্যমে প্রমট করতে পারবেন, পোস্ট গুলো Boost করতে পারবেন – মোট কথা ট্রাফিক আপনি টাকা খরচ করলেই পাবেন, সুধু ভালো একটা মার্কেটিং প্লান থাকলেই প্রফিট করা সম্ভব। 
৫। Paid Banner Ad: আপনার যদি ইনভেস্ট করার মত টাকা থাকে তাহলে আপনি এড দিতে পারেন ভিবিন্ন investment টপিক এর  সাইট এ। যেমন http://www.investopedia.com,  http://investorplace.com, http://www.nasdaq.com – এরকম অসংখ্য সাইট আছে যেখানে আপনি টার্গেট কাস্টমার দের পাবেন। আপনি একটু গুগল এ সার্চ করলেই অনেক অনেক সাইট পাবেন, ওদের সাথে রেট নিয়ে আলোচনা করুন, আপনার বাজেট এ আসলে – ভালো মানের ব্যানার তৈরি করে ওই ব্যানার গুলো ওই সাইট গুলো তে এড এর জন্য দিয়ে পারবেন। ব্যানার তৈরি করার একটি ভালো সাইট হচ্ছে – http://20dollarbanner.com. ভালো ব্যানার এর উপর ভালো ROI নির্ভর করে, একটু অল্প তে ভালো মানের ব্যানার করতে চাইলে আমার পছন্দের এক ডিজাইনার এর সাহায্য নিতে পারেন।  আমার কথা বললে হয়ত কিছু ডিস্কাউন্ট ও পেতে পারেন 

আর অবশ্যই চেষ্টা করবেন ভালো মানের একটা ল্যান্ডিং পেইজ ব্যাবহার করতে, কারণ আপনার কাছে যদি অনেক মানুষ এর ইমেইল এড্রেস থাকে, এবং যারা আপনার ল্যান্ডিং পাইজ এ এসে নিজের ইচ্ছায় তার ইমেইল আপনাকে দিয়েছে – পরবর্তী তে আপনি কিন্তু আপনি আপনার ইমেইল লিস্ট এ ইমেইল করলেই কাস্টমার পাবেন। যদি আপনি না জানেন কিভাবে এই লিস্ট বিল্ডিং এর সেটআপ করবেন – আমার করা এই ভিডিও টি দেখতে পারেন। কিভাবে প্রমট করবেন এই সম্পর্কে আরও ধারনা পেতে আমার YouTube চ্যানেল  এর ভিডিও গুলো দেখতে পারেন। 

আপনি চাইলে আপনার ব্লগ এ আমার এই লেখা টি শেয়ার করতে পারেন, কিন্তু অবশ্যই Source / Credit  এ আমার এই মেইন পোস্ট এর লিঙ্ক আর আমার নাম দিবেন।
কোন প্রশ্ন থাকলে নিচে কমেন্ট এ জানান।

1 comment :

Post a Comment

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংঃ ক্লিক পাচ্ছি, কিন্তু সেল পাচ্ছি না – কি করনীয়?

No comments

সবাই সেল পায়, আর আমি শুধু ক্লিক পাই! অনেক গুলো টাকা ইনভেস্ট করলাম, সারা দিন কাজ করি, প্রতিদিন ১০০ / ২০০ ক্লিক আসে কিন্তু সেল হল না, সব লস, ভাইয়া কি করবো?
বুক ভাঙ্গা গলায় এই প্রশ্ন টা আমি কম করে হলেও ১০০ বার শুনেছি :) এছাড়া অনেকেই Fraustrated হয়ে যায় ক্লিক এর পর ক্লিক আসে কিন্তু সেল আসে না দেখে। একটা মজার ছবি না শেয়ার করে পারছি না :)

 এইটা খুব সাধারণ একটা সমস্যা নতুন দের জন্য। কেন আপনি ক্লিক থেকে সেল পাচ্ছেন না, আর কি করলে পাবেন এই ব্যাপারে আজকে বিস্তারিত আলোচনা করবো।


ক্লিক অথবা হপ (Click / Hop) আসলে কি?
ক্লিক আসলে আপনাকে দেখাচ্ছে প্রতিদিন আপনার অ্যাফিলিয়েট লিঙ্ক এ কত বার “ভিজিট” করা হয়েছে। এখানে মজার বেপার – এক জন ১০ বার ভিজিট করলেও কিন্তু ১০ টা ক্লিক ই দেখাব (যদিও কাস্টমার ১ টাই), আবার আপনার লিঙ্ক এ কোন রোবট ও যদি ভিজিট করে যেমন Google Search Engine Crawler, অথবা ধরেন আপনি Tinyurl অথবা কোন URL Shortner ব্যাবহার করলেন ওদের Tracker গুলো যখন ভিজিট করবে তখন ও কিন্তু আপনি ক্লিক দেখবেন! মোট কথা যত বার আপনার লিঙ্ক এ কেও আসবে (মানুষ অথবা রোবট) ততবার ই একটি ক্লিক কাউন্ট হবে।

কেন আমার ক্লিক থেকে সেল পাই না?
অনেকের ই ধারনা বেশি বেশি লিঙ্ক শেয়ার করলে বেশি ক্লিক আসতে থাকের এর পর দোয়া পরে ফু দিলে Magically সেল হয়ে যায়! সম্পূর্ণ ভুল, অবশ্যই দোয়া করবেন, কিন্তু এর সাথে আপনার জানা লাগবে কিভাবে কাজ করলে সেল আসে। আপনি যদি শুধু নামবার দেখেন 100 Click, 200 Click আর মনে করেন ১০০ জন ভিজিটর পেয়েছেন তাহলে ভুল। আপনার বুঝা লাগবে এই ক্লিক গুলোর মধ্যে কত জন সত্যিকার এর মানুষ। রোবট এর ভিজিট থেকে ক্লিক দেখা গেলে এরা কিন্তু কিনবে না। এখন একটু মনে করে দেখেন আপনি কি URL Shortner ব্যাবহার করছেন? আপনি কি বিভিন্ন ফেইসবুক গ্রুপ এ পোস্ট করছেন যেখানে  রোবট আপনার লিঙ্ক চেক করে দেখছে আপনি কি Virus যুক্ত কোন লিঙ্ক দিয়েছেন কিনা? এখন আপনার কাজের ধরনের উপর আপনার বুঝতে হবে যত গুলো “ক্লিক” দেখাচ্ছে এর মধ্যে আসলে কত জন সত্যিকার মানুষ (Human Visitor)।

কিভাবে বুঝবেন কত জন Human Visitor পাচ্ছেন?
অনেক রকম টুল আপনি ব্যাবহার করতে পারেন Human Visitor ট্র্যাকিং এর জন্য, কিন্তু সবচাইতে সহজ একটি উপায় হচ্ছে ল্যান্ডিং পেইজ অথবা নিজের ব্লগ এ আর্টিকেল ব্যাবহার করা। ল্যান্ডিং পেইজ অথবা ব্লগ এ আর্টিকেল ব্যাবহার করলে আপনি খুব সহজে Google Analytics এর GOAL এই টুল টি ব্যাবহার করে বুঝতে পারবেন। আমি যেটা করি সেটা হচ্ছে “3 second duration” একটা GOAL সেটআপ করি, আর এইটা বুঝতে কোন রকেট সাইন্স জানা লাগে না। যে কেও ৩ সেকেন্ড ওয়েবসাইট / ল্যান্ডিং পেইজ এ থাকলে বুঝতে হবে সে রোবট না, সত্যিকার মানুষ।
কিভাবে GOAL সেটআপ করবেন নিচে দেখিয়ে দিচ্ছি –

স্টেপ ১ঃ Google Analytics এ সাইনআপ করুন, এবং আপনার ল্যান্ডিং পেইজ অথবা ওয়েবসাইট এ Tracking Code বসান। কিভাবে বসাবেন যদি না জানেন তাহলে YouTube এ অনেক ভিডিও আছে দেখতে পারেন। যেমন এখানে ক্লিক করেন অনেক গুলো ভিডিও পাবেন।
স্টেপ ২ঃ Tracking Code বসানো হয়ে গেলে Analytics er Admin Panel থেকে GOAL এ জান, যেয়ে Create এ ক্লিক করেন, নিচের অপশন টি দেখতে পাবেন –



এখানে GOAL এর নাম দেন “Human Visitor” অথবা “Real Visitor” যেটা ভালো লাগে, আর Type এ দেন “Duration” দিয়ে Next Step ক্লিক করেন।
স্টেপ ৩ঃ এই স্টেপ এ এসে টাইম এর ঘরে ৩ সেকেন্ড বসান।



এর পর Create Goal এ ক্লিক করেন। এখন আপনার এই পেইজ এ যত বার মানুষ ৩ সেকেন্ড এর বেশি সময় থাকবে ততবার একটা করে GOAL রেকর্ড হবে।
স্টেপ ৪ঃ স্টেপ ৪ এ আপনি ডেইলি আপনার GOAL এর রিপোর্ট দেখতে পারেন, তাহলেই বুঝতে পারবেন আসলে কত জন সত্যিকার মানুষ আপনার সাইট এ আসছে। আপনি চাইলে ৩ সেকেন্ড এর জায়গায় ২ সেকেন্ড ও বসাতে পারেন GOAL এ, কারণ অনেকেই এক নযর দেখে ২ সেকেন্ড এর মধ্যেই পেইজ কেটে দেয়। আমার একটা ওয়েবসাইট এর Goal রিপোর্ট দেখাচ্ছি ভালো বুঝতে পারবেন –



এখানে দেখেন আমি ২ টি GOAL সেট করেছি আমার একটা আর্টিকেল এ। একটা হচ্ছে Good Visitor যার Duration হচ্ছে 30 সেকেন্ড, আর একটি হচ্ছে Great Visitor যার Duration হচ্ছে ১ মিনিট। বলা ভালো এখানে আমি একটি বড়ও আর্টিকেল লিখেছি যেটা কোন রকম পড়তে ৩০ সেকেন্ড এর মতও লাগে যেটা আমি GOAL দিয়েছি Good Visitor আর আর্টিকেল টি ভালো ভাবে পড়তে সময় লাগে ১ মিনিট এর বেশি যেটা আমি GOAL সেট করেছি Great Visitor. এখানে বুঝতেই পারছেন GOAL সেটআপ করলে আমি বুঝতে পারছি আমি যেই ট্রাফিক গুলো পাচ্ছি ওগুলো কেমন, Goals এর নিচে Source/Medium এ ক্লিক করলে দেখা যায় কোন Source এর ট্রাফিক আমার জন্য ভালো কাজ করতেসে। হতে পারে আপনি ৩ টা ফোরাম এ ও ২ টি ব্লগ এ অ্যাড দিয়েছেন, যখন এভাবে ট্র্যাক করবেন কোন সাইট এর ট্রাফিক আপনার জন্য ভালো এটা কত গুলো GOAL কমপ্লিট হয়েছে এটা দেখে বুঝতে পারবেন। আর যেই সাইট ভালো শুধু সেই সাইট এ অ্যাড রেখে বাকি গুলো বন্ধ করে সব টাকা শুধু ভালো সাইট এ invest করতে পারবেন।
Google Analytics – Goal একটি অসাধারণ ফ্রি টুল, আপনার উচিত এর উপর যত গুলো ভিডিও পাওয়া দেখে ফেলা আর এর ব্যাবহার করা :) তবে আপনি যদি ডিরেক্ট মার্কেটিং করেন – অর্থাৎ লিঙ্ক প্রমট করেন তাহলে এই সুবিধা থেকে বঞ্চিত হবেন।

Human Visitor অনেক কিন্তু এখন আর ক্লিক পাচ্ছি না কেন?
সহজ একটি প্রশ্ন করি, আমি আপনাকে একটা পেইজ এর লিঙ্ক দিলাম যেখানে কিভাবে ওজন কমাবেন, ফ্যাট বার্ন করবেন এর উপর একটু বই বিক্রি হচ্ছে। এখন ধরে নিলাম আপনার গায়ে আমার মতও এক্সট্রা ফ্যাট নাই, এবং আপনি স্লিম। তাহলে কি আপনে ঐ বই টা কিনবেন? না। অবশ্যই কিনবেন না। কেন? কারণ আপনার এইটা প্রয়োজন নেই। এখন বেপার টা দেখেন – আপনি যে আমার লিঙ্ক এর পেইজ এ আসলেন, আপনি তো অবশ্যই কিছু খন আমার পেইজ এ থাকবেন মানে আপনার “Real Visitor” এই GOAL টি আসবে। এখন একটা বেপার বুঝেন আপনার মতও ১০০০ জন চিকন মানুষ কে যদি আমি ঐ কিভাবে ওজন কমাবেন এর উপর একটা বই কেনার পেইজ এ পাঠাই তাহলে কি আমার একটা বই ও সেল হওয়ার চান্স আছে? নাই! আপনি কি বই টি কত কি ইত্যাদি জানার জন্য ক্লিক করবেন? হয়তো না! সুতরাং বুঝতেই পারছেন – Visitor পাচ্ছেন, কিন্তু ক্লিক / সেল পাচ্ছেন না মানে আপনার ভিজিটর গুলো টারগেটেড না।

তাহলে কিভাবে ভালো ক্লিক / সেল পাবো ? 
আবার উল্টো টা ভাবেন, ধরে নিন আপনি আমার মত মোটা, আপনার GF / BF আপনাকে এই নিয়ে অনেক কথা শুনায়, অথবা সামনে আপনার বিয়ে। এমন সময় আপনাকে আমি এই পেইজ এর লিঙ্ক দিলাম এবং আপনি দেখলেন এই পেইজ এ একটি বই বিক্রি করছে যেখানে লিখা আছে কিভাবে সহজে ৩০ দিন এ ওজন কমানো যায়, কি কি খেলে ফ্যাট বার্ন হবে। এবং বইটির দাম ও কম! তখন কি আপনি কিনবেন?  আপনার মতও যাদের দরকার এরকম ১০০০ জন কে আমি ঐ পেইজ এ পাঠালে কি আমি ২০ / ৩০ টি সেল পাবো না? অবশ্যই পাবো! আপনি নাও যদি কিনেন, কত টাকা দাম একটু কি চেক করে দেখবেন না? অবশ্যই!
শুধু রিয়েল ভিজিটর এর উপর সেল ডিপেন্ড করে না, সেল পাওয়ার প্রধান শর্ত হচ্ছে “Targetting” আপনার জানতে হবে যেই প্রোডাক্ট টি সেল করতে চাচ্ছেন সেই প্রোডাক্ট টী কাদের দরকার, এবং সেল পেতে চাইলে তাদের আপনার পেইজ এ নিয়ে আসতে হবে। কিভাবে আনবেন এই প্রশ্ন এর উত্তর এই ছোটো আর্টিকেল এ দেয়া সম্ভব না, তবে ট্রাফিক টাইপ ও টারগেটিং নিয়ে পরে বেশ কয়েকটি আর্টিকেল লেখার চেষ্টা করবো। (আপনার কাছে যদি আমার Advance Tutorial টি  থাকে তাহলে ১০ নাম্বার চ্যাপ্টার “Conversion strategy” আবার দেখতে পারেন Targetting শেখার জন্য)

ক্লিক পাই সেল পাই না সারমর্মঃ
সহজ উত্তর ক্লিক এর উপর সেল ডিপেন্ড করে না, ক্লিক শুধু মাত্র একটি metric যেটা আপনাকে দেখায় আপনার লিঙ্ক এ কত বার ভিজিট করা হয়েছে। সেল ডিপেন্ড করে কত জন Targeted, Interested Human Visitor আপনার পেইজ এ আপনি নিয়ে আসছেন তার উপর। অনেকেই মন মতও ১০০ / ২০০ ফেসবুক গ্রুপ এ লিঙ্ক পোস্ট করে, ভিবিন্ন ইরিলেভেন্ট জায়গাতে যেয়ে কমেন্ট করে, ফোরাম এ কমেন্ট করে, পেইজ এ যেয়ে যেয়ে কমেন্ট এ লিঙ্ক দিচ্ছে – এডমিন রা বিরক্ত হয়ে আপনাকে ব্লক করার আগে অনেক সময় ই আপনার লিঙ্ক টা দেখে, এপ্রুভাল না লাগলে অটো পোস্ট হয়ে গেলে অনেক মানুষ কিন্তু শুধু দেখার জন্য ক্লিক করে, দেখে চলে আসে – আর আপনার মনে হয় অনেক ভিজিটর পাচ্ছি। হা ওরা ভিজিটর, কিন্তু Targetted না। মাঝে মধ্যে ২ / ৩ মাসে  একজন / দুই জন Targeted লোক চলে আসলে এক দুই টা সেল ও চলে আসে, আর দিগুণ উৎসাহে আপনার এক আইডি ব্যান হয়েছে তো কি, আরও ১০০ রেডি আছে, ওগুলো দিয়ে আরও ১০০০ পোস্ট দিবেন, এতে আরও ১০,০০০ ট্রাফিক আসবে কিন্তু দিন শেষ এ আবার নক দিবেন – ভাইয়া ক্লিক পাই, কিন্তু সেল পাই না!

কিভাবে সেল পাবেন?
যদি রেগুলার সেল চান, যদি চান ক্লিক থেকে সেল এ কনভার্ট হোক, তাহলে ক্লিক গুলো কে শুধু ক্লিক ভাবা বাদ দেন – প্রতিটি ক্লিক আসলে একজন সত্যিকার মানুষ, যার প্রয়োজন হলে প্রোডাক্ট টি কিনবে নিজের পকেটের টাকা খরচ করে। আর ও যখন কিনবে তখন ই শুধু আপনি সেল পাবেন। এখন ভালো করে মনে করে দেখেন – আপনি যেভাবে কাজ করতেসেন – সেভাবে কত জন আপনার মনে হয় সত্যিকার ইন্টারেস্টেড? অনেকেই মানুষিক সমস্যায় ভুগে – বেশি ক্লিক মানেই বুঝি বেশি টাকা চলে আসবে, ওরা সব কিছুর বিনিময় এ শুধু বেশি ক্লিক দেখতে চায় আর ভাবতে পছন্দ করে এই বুঝি সেল আসলো!
সেল চাইলে ফোকাস করতে হবে Precise Targetted Real Human Visitor ” এ আর কাজ করার সময় বেশি ক্লিক খোঁজা বদ্ধ করে, ভালো মানের ট্রাফিক এর পিছে মন দিতে হবে। ১০০ ফেসবক গ্রুপ এ স্প্যাম করলে ১০০০ ট্রাফিক কিন্তু অনেক সময় ই পাওয়া যায়, কিন্তু সেল পাওয়া কষ্ট হয়ে যায়। আবার অন্য দিকে খুব টার্গেট করে PPC অ্যাড দিয়ে মাত্র ১০ / ১৫ টা ক্লিক থেকে অনেক সময় ১ / ২ টা সেল পাওয়া যায়। একটা বেপার চিন্তা করে দেখেন – অনেক দিন কাজ করতেসেন সেল পাচ্ছেন না, যেভাবে রেজাল্ট না আসবে সেভাবে কাজ না করাই তো ভালো তাইনা?
আমি আপনাকে বলবো এভাবে কাজ করা সম্পূর্ণ বন্ধ করে শুধু ৩ টা জিনিস এ মনোযোগ দিন –
১। ভালো একটা প্রোডাক্ট বের করুন যেটা আপনি নিজে টাকা দিয়ে কিনতে রাজি
২। এই ভালো প্রোডাক্ট টি কাদের দরকার, কারা কিনতে পারে এইটা লিস্ট করে ফেলেন
৩। লিস্ট এর সেই লোক গুলো কে কিভাবে নিয়ে আসবেন বিভিন্ন ট্রাফিক মেথড এর মাধ্যমে এইটা ব্যাপক স্টাডি করেন
আর একটা ল্যান্ডিং পেইজ দিয়ে লিড গুলো কালেক্ট করার চেষ্টা করবেন কারণ ভালো ট্রাফিক এর একটা বড়ও লিস্ট করতে পারলে অনেকটাই নিশ্চিন্ত মনে মাসের পর মাস ইনকাম করা যাবে।
আর একটা কথা না বললেই না, আপনার হয়তো মনে হতে পারে, আমি সব কিছু মেনে শুধু মাত্র ভালো ট্রাফিক নিয়ে কাজ করি, তাও সেল পাই না, আমার কপাল খারাপ! এমন হলে আমি বলবো কপাল খারাপ না, আপনার আরও স্টাডি করতে হবে, লেগে থাকেন হয়ে যাবে। অন্তত ৬ মাস সময় দেন একটানা , আসা করি অল্প স্বল্প সেল আসা শুরু হবে, আর শুরু করতে পারলে এটাকে বাড়ানো কোন বেপার ই না।

বোনাসঃ EPC – CPC Myth
এই আর্টিকেল কিন্তু শেষ, এখন বোনাস পড়ছেন  😎
একটা বেপার কি খেয়াল করেছেন , ধরে নেন একটা প্রোডাক্ট এর EPC (Eastimated Earnings Per Click) দেখায় $2, সেই হিসাবে আপনি যদি 1000 ক্লিক পান, আপনার তো আনুমানিক কম বেশি 1000 x $2 = $2000 এর মতও কামাই করা দরকার, সেই জায়গায় $200 আসতেও কষ্ট হয়ে যায়! এখানে একটা টিপ্স দিয়ে দেই আপনি যদি চিরচারিত “ক্লিক” না গুনে Goal সেট করে, যাচাই করে – শুধ মাত্র ভালো টার্গেটেড ট্রাফিক পান এরকম সাইট / ব্লগ / ফোরাম এ ব্যানার এড দিতে পারেন, তাহলে আপনার প্রতি ক্লিক বাবত যদি $0.70 ও খরচ থাকে (Eastimated Cost Per Click / CPC $0.70) তাহলেও আপনি কিন্তু  EPC $2 না হলেও আরামে $1.20 এর কাছা কাছি অথবা বেশি আসা করতে পারেন :) অর্থাৎ ১০০০ ভালো মানের টার্গেটেড ভিজিটর আনার জন্য যদি $700 খরচ করেন, আপনি আনুমানিক $1200 এর মতও আসা করতে পারেন। সেফ থাকার জন্য আমরা সবসময় যেই EPC টা দেয়া থাকে তার 60% এর মতও ধরি, অর্থাৎ $1 বলা থাকলে আমি বুঝে নেই $0.60 পাওয়া জেতে পারে. আর যেখানে $0.60 পাওয়ার সুযোগ আছে সেখানে আমার ভালো মানের ট্রাফিক এর জন্য $0.40 খরচ করতে তো কোন অসুবিধা নাই :) আর ভালো মানের ট্রাফিক ট্র্যাক করার জন্য Google Analytics Goal এর কোন জুরি নাই।

No comments :

Post a Comment

Top 20 Affiliate Marketing website List গুলো জেনে নিন। যা থেকে আপনিও আয় করতে পারবেন।

No comments
সবার প্রথমে সবাইকে শুভেচ্ছা ও অভিন্দন জানিয়ে শুরু করছি আজকের লেখা। আশা করি সবাই ভাল আছেন। আর ভাল থাকুন এটাই কামনা করি সারাক্ষন।অনলাইনে আয়ের অনেকগুলো উপায়ের মধ্যে বর্তমানে অনেক জনপ্রিয় মাধ্যম হল অ্যাফিলিয়েশন। মানে আপনি একটা ওয়েবসাইট বা অন্য কোন মাধ্যমে ঐসব অ্যাফিলিয়েট ওয়েবসাইটগুলোর পন্য বিক্রয় করে দিতে পারলে সেই পণ্যের দামের একটা অংশ আপনাকে দেওয়া হবে। বাংলাদেশের অনেকেই আমরা এইসব সাইট হাতে গুনা কয়েকটার নাম জানি যেমন, আ্যামাজন, ইবে, ক্লিক ব্যাংক এই ধরনের কয়েকটি সাইট। কিন্তু এর বাইরেও আরো কয়েকটি সাইট আছে যার মাধ্যমে আপনি অ্যাফিলিয়েশন করে আয় করতে পারেন।  আজ আমি আপনাদের এই রকম ২০ টি সাইটের লিংক দিব। যা আপনাদের সবারই উপকারে আসবে।

Rakuten Linkshare

Rakuten Linkshare
CJ by ConversantCJ by Conversant
Amazonamazon logo
Avangateavangate-logo-100x14

ebay Partner Newtork

ebaypartnernetwork logo
ClickBankclickbank logo

ShareASale

shareasale logo

FlexOffers

flexoffers_logo
Revenue WireRevenue Wire Logo100x27
AvantLinkavantlink logo
LinkConnectorlinkconnector logo
Affiliate Windowaffiliatewindow logo
oneNetworkDirectonenetworkdirect logo
AffiliateNetworkAffiliate-Network logo
affiliatefutureaffiliatefuture
AdMediaAdMedia logo100x37
Tradedoubler????????????
Webgainswebgains logo
Impact RadiusImpact-Radius-Logo
Valuleadsvaluleads logo
সাইটের বিস্তারিত দিতে পারলাম না সময়ের অভাবে। তার জন্য আমি দু:খিত। অন্য কোন দিন এই সব ওয়েবসাইট থেকে কিভাবে অ্যাফিলিয়েশন করবেন তা নিয়ে আলোচনা করব।

No comments :

Post a Comment

ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার জন্য গাইড লাইন।

No comments
কয়েকটি ছোট খাট প্রশ্নের উত্তর নিয়ে আমার এই টিউন। যে কয়েকটি প্রশ্ন ফ্রীল্যান্সিং শুরুর আগে যে কারো মনে উদয় হয়। দেখি আমি কি কি বিষয় লিখতে পারি এখানে। তবে একটি লিস্ট করে ফেলি তার আগে। সত্যি বলতে কি, আমি আমার ফ্রীল্যান্সিং নিয়ে দুটি টিউন করার পর এ প্রশ্ন গুলোর সম্মুক্ষীন হয়েছি। তার থেকে চিন্তা আসল সব গুলো প্রশ্ন এক করে একটা টিউন করার, যেন যারা আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারে না তারাও উপকৃত হয়। তার পর একটা একটা করে বিস্তারিত বলার চেষ্টা করবঃ
  • ফ্রিল্যান্সিং কেন করব।
  • ফ্রিল্যান্সিং সাইট গুলোতে কি কি কাজ করা যায়?
  • আমি কোন কাজ পারি না, আমি কিভাবে ফ্রীল্যান্সিং করব?
  • ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে আমার কোন আইডিয়া নেই। আমি কি করব?
  • আমার কি কি শিখা উচিত?
  • আমি কোন সাইটে কাজ করা শুরু করব?
  • আমি কিভাবে ফ্রীল্যান্সিং শুরু করব।
  • আমি মোটামুটি কাজ পারি, কিন্তু কি করব বুঝতে পারছি না।
  • আমি কাজ পারি, বিড করে যাচ্ছি কিন্তু কাজ পাচ্ছি না।
  • কভার লেটার লেখার নিয়ম
  • টাকা কিভাবে পাবো?

এবার লিখব ফ্রীল্যান্সিং সাইট গুলোতে কি কি কাজ করা যায় তা নিয়ে।

একদম সহজ থেকে শুরু করি, আপনি যা জানেন তা দিয়েই কাজ শুরু করতে পারবেন। লেখা লেখি, ডেটা এন্ট্রি, প্রোগ্রামিং, মার্কেটিং, টাইপিং, ডিজাইনিং, ইমেজ এডিটিং, প্রেজেন্টেশন তৈরি, ডেভেলপমেন্ট, ভার্চুলাল এসিস্ট্যান্ট সহ অনেক কিছু।  নিচে আপওয়ার্কে  কি কি জব পাওয়া যায় তার একটা স্কিনসর্ট। ছবির উপর ক্লিক করলে বড় করে দেখা যাবে।
 এগুলো দেখে একটা ধারনা নেওয়া যাবে অনলাইনে কি কি কাজ পাওয়া যায়, কি ধরনের কাজ পাওয়া যায়। আপনি যদি উপরের যে কোন একটি কাজও পারেন, তাহলে আপনি অনলাইনে কাজ করতে পারবেন। যদিও এ গুলো ছাড়াও আরো অনেক ধরনের কাজ অনলাইনে রয়েছে। আপনাকে তা খুজে নিতে হবে। আপনি যদি এ কাজ গুলোর একটিও ভালো মত না পারেন, তাহলে আপনার কাছে যে বিষয়টা  ভালো লাগে এমন একটা কাজ শিখে নিতে পারেন। তারপর আপনি কাজ শুরু করতে পারেন। কাজ শিখে নিতে বেশি সময় লাগবে না। ভয় পেলে বা শুরু না করলে কিভাবে শিখবেন? আজকের দিনটি  আপনার প্রিয় বিষয়টি শেখা শুরু করার জন্য কি একটি ভালো দিন নয়?

আমি কোন কাজ পারি না, আমি কিভাবে ফ্রীল্যান্সিং করব?

কোন কাজ না জানলে শিখে নিন। যে কোন কিছুই শিখতে পারেন। বা উপরের স্কিনশর্ট থেকে দেখে যে সব বিষয় ভালো লাগে, সে গুলো নিয়ে পড়ালেখা করতে পারেন।

আমার কি কি শিখা উচিত?

আগে যে কোন একটা বিষয়ে দক্ষ হতে হবে। এরপর? এরপর অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলতে একটু সময় দিতে হবে। ঘাটাঘাটি করতে হবে। যারা অনেক দিন থেকে কাজ করে, তাদের প্রোফাইল দেখতে হবে। তাদের প্রোফাইল দেকে তাদের প্রোফাইলের মত নিজের প্রোফাইল সাজাতে হবে। এবং ইংরেজীতে একটু দক্ষ হতে হবে। এমন না যে ফ্লুয়েন্টলি আপনাকে কথা বলতে হবে বা লিখতে হবে। অন্তত একটি জব টিউন পড়ে কি কি করতে বলছে, কি কি করতে হবে এবং ক্লায়েন্টের সাথে কথা বলার মত ইংরেজী জ্ঞান থাকতে হবে।

আমি কোন সাইটে কাজ করা শুরু করব?

আপনি যদি কিছু কাজ জানেন, তাহলে নিচের যেকোন একটি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে একাউন্ট খুলুন। একাউন্ট খুলে ঐ মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে আগে ভালো করে জানুন। প্রত্যেকটা মার্কেটপ্লেস এ নিজের প্রোফাইল সাজাতে হয়। প্রোফাইলে নিজে কি কি কাজ পারি তা যুক্ত করতে হয়। নিজে যেটা পারি, সেটা সত্যি পারি কিনা, তা জন্য অনলাইন পরীক্ষা দিতে হয়। এসব করতে পারলে বুঝতে পারবেন আপনি কাজ করার জন্য উপযুক্ত। এরপর কাজ পাওয়ার জন্য, কাজ করার জন্য বিড করতে থাকুন। যে কাজটি পারবেন বলে মনে হয় তাতে বিড করুন। ক্লায়েন্টকে সুন্দর একটা মেসেজ দিন। কাজ পেতে বেশি সময় লাগবে না। আমি এখানে কিছু মার্কেটপ্লেসের লিঙ্ক দিচ্ছি। এর বাহিরে আরো অনেক গুলো মার্কেটপ্লেস রয়েছে।

আমি মোটামুটি কাজ পারি, কিন্তু কি করব বুঝতে পারছি না।।

কাজের জন্য বিড করুন, নিয়মিত করবেন। যে কাজটা আপনি পারবেন বলে আপনি কনফিডেন্ট। যদি না পারেন, তাহলে বিড করার পূর্বে আগে গুগলে সার্চ করে ঐ কাজটি সম্পর্কে আইডিয়া নিন। আপনি শিখে নিতে পারেন। এভাবে শিখতে শিখতে এক্সপার্ট হয়ে যেতে পারবেন। সুন্দর করে যদি আপনি জবের জন্য এপ্লিকেশন করার সময় মেসেজ দিয়ে থাকেন, কেন আপনি কাজটা করতে চান, কিভাবে আপনি কাজটা সম্পুর্ণ করবেন, তা বুঝিয়ে দিলে একটা না একটা এপলিকেশনের রিপ্লাই পাবেনই। আর রিপ্লাতে সাধারনত জিজ্ঞেস করা হয় কখন কাজটি আপনি শুরু করতে পারবেন, কত দিন সময় লাগবে ইত্যাদি। এগুলো সুন্দর মত বুঝিয়ে দিলে ক্লায়েন্ট আপনাকে কাজ দিবে।

কভার লেটার লেখার নিয়ম

আপনি যদি নিয়মিত বিড করে থাকেন, তারপর ও কোন কাজ না পান তাহলে আপনার কভার লেটার টা একটু অন্যরকম ভাবে লেখার চেষ্টা করুন। ক্লায়নেটের জাগায় আপনাকে চিন্তা করুন। কিভাবে একজন এপ্লাই করলে আপনি তাকে হারায় করতেন। আশাকরি কাজ হবে।   সবাই চায় অভিজ্ঞতা। আপনার কভার লেটারে আপনি নিজে শেখার সময় যে কাজ গুলো করেছেন, সেগুলো দিতে পারেন।
কভার লেখার নিয়ম বলতে আসলে কিছু না। বিশাল একটা মেসেজের থেকে সিম্পল, সরাসরি কাজের কথা দিয়ে কভার লেটার লিখলে সহজেই ক্লায়েন্টের আকর্ষন পাওয়া যায়। জব টিউনটি পড়বেন, এরপর ক্লায়েন্ট কি কোন প্রশ্ন করেছে কিনা, সে গুলো কভার লেটারে উল্ল্যেখ করবেন। আপনার কোন প্রশ্ন আছে কিনা, সে প্রশ্ন করবেন। আপনি কিভাবে কাজটি সম্পুর্ণ করবেন তা লিখবেন। কেন আপনি জবটি কমপ্লিট করতে পারবেন, তা লিখবেন। এভাবেই পারফেক্ট কভার লেটার লিখে ফেলতে পারবেন।। অন্য কাউকে ফলো না করে নিজের মনের থেকে যেটা লিখতে ইচ্ছে করবে তাই লিখবেন কভার লেটারে।
কাজ না করলে অভিজ্ঞতা কিভাবে হবে তাই না? যদি প্রথমে কেউই কাজ দিতে না চায়, তাহলে ফ্রী কাজ করার চেষ্টা করুন।

টাকা কিভাবে পাবো?

আশা করি আপনি কাজ পাবেন। যদি কাজ না পান, তাহলে হতাশ হবে না। নতুন কিছু শেখার চেষ্টা করুন নিয়মিত। কাজ পান নাই বলে বসে থাকার কোন মানে হয় না। আর কাজ পেলে কাজ কমপ্লিট করার পর আপনার একাউন্টে টাকা জমা হবে। সেখান থেকে আপনি ব্যাঙ্কে ট্রন্সফার করতে পারবেন।  ওডেস্ক, ইল্যান্স ইত্যাদি ব্যাঙ্ক সাফোর্ট করে। অন্যান্য মার্কেটপ্লেস থেকে আপনি মানিবুকার্স বা এমন কোন সিস্টেমে টাকা আনতে পারবেন। টাকা রুজি করলে দেখবেন হাতে আসার অনেক গুলো পথ পেয়ে যাবেন। কিভাবে টাকা হাতে পাবেন, সে চিন্তা আপাতত না করলেও হবে। সবার আগে কিভাবে একটি জব কমপ্লিট করতে পারবেন, তা নিয়ে কাজ করতে থাকুন। কাজ কমপ্লিট করার পর টাকা ক্লায়েন্ট রিলিজ দেওয়ার পর আপনার মার্কেটপ্লেসের একাউণ্টে জমা হবে। এবং ঐখান থেকে সহজেই অনেক গুলো পথে আপনার নিজের হাতে টাকা নিয়ে আসতে পারবেন। পেপাল নেই, বা আপনার কার্ড নেই, এসব নিয়ে এখন চিন্তা না করলে হবে। এবং এসব নেই বলে কাজ করা বন্ধ করার কোন মানে হয় না।
টাকা হাতে আনার জন্য আপনি মাস্টারকার্ডও ব্যবহার করতে পারেন। আপনাকে কার্ড দিবে। আপনি আপওয়ার্ক বা ফ্রিল্যান্সার  থেকে কার্ডে টাকা ট্রান্সফার করতে পারবেন। এবং বাংলাদেশের যে কোন এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলতে পারবেন। কার্ডের জন্য ফ্রী আবেদন করার জন্য পেওনিয়ারের সাইটে গিয়ে সাইন আপ করুন। নাম, ঠিকানা, ইমেইল, ইত্যাদি দেওয়ার সম একটু নির্ভুল ভাবে দেওয়ার চেষ্টা করুন। এর পর আপনার ঠিকানায় কার্ড চলে আসবে। ফ্রি কার্ড। পরে যে কোন সময় কার্ডে টাকা ট্রান্সফার করে একটিভ করতে পারবেন। আর একটিভ করার পর আপনি যে কোন মার্কেটপ্লেসে কার্ড যুক্ত করে কার্ডে টাকা ট্রান্সফার করতে পারবেন।

No comments :

Post a Comment

চাকরি করা ছাড়াও সুন্দর আয় করা, স্বাধীন জীবন এবং অন্যান্য

No comments

গ্র্যজুয়েশন শেষ করার পর আমাদের প্রথম পদক্ষেপ হয় একটি চাকরি খোজা। অনেকেই আবার গ্র্যাজুয়েশনের আগেই চাকরি খোজা শুরু করে। প্রয়োজনের তাগিদে তখন পড়া লেখা শেষ করার আগেই চাকরিতে প্রবেশ করে। এবং নাম মাত্র মূল্যে নিজের জীবনের অমূল্য সময় গুলো বিক্রি করতে থাকে।
পরিচিত অপরিচিত সবার কাছ থেকেই একটা প্রশ্ন কমন পাওয়া যায়। কি কর তুমি? যদি কোন ইনিস্টিটিউটে ভর্তি থাকি, বলা যায়, পড়ালেখা করি। যদিও পড়া লেখা করতে ইন্সটিটিউট এর প্রয়োজন হয় না।
যদি কোথাও না পড়ি, তখন যদি বলি কিছু করি না। তখন প্রশ্ন কর্তার অভিব্যাক্তি অবশ্যই ভালো দেখায় না। আর উত্তর যদি হয় জব করি, ঐ কম্পানিতে, তখন অবশ্যই অভিব্যাক্তি দারুণ দেখায়। কিন্তু চাকরি করা থেকে অনেক ভালো কিছু রয়েছে করার মত। চাকরি বলতে যদি বুঝায় টাকা উপার্যন করা।তবে সৎ ভাবে টাকা উপার্জন করার অনেক গুলো সুন্দর পথ রয়েছে।
চাকরি বলতে যতক্ষন কাজ করা, ততক্ষনই টাকা। কাজ বন্ধ তো টাকা ও বন্ধ। আর মাসের শেষে একটা এমাউন্ট। যা প্রথম সপ্তাহেই শেষ হয়ে যায়। মাসের বাকি দিন গুলো আবার এদিক ঐদিক করে চলতে হয়।
কেমন হয় যদি সারাক্ষনই টাকা উপার্জন হতে থাকে? কাজ করলেও, কাজ না করলেও? সারাক্ষন উপার্জন করা কি অসম্ভব কিছু? অবশ্যই না। অনেক গুলো সুন্দর পথ রয়েছে। ব্যবসা করা, ইনভেস্ট করা, ক্রিয়েটিভ কাজ করা যেমন ডিজাইনিং, ডেভেলপিং, লেখালেখি/ব্লগিং, ফটোগ্রাফি, সহ আরো অনেক। এগুলো থেকে রয়ালিটি ইনকাম আসতে থাকে। প্রথম প্রথম সময় দিতে হয়। এর পর আর তেমন সময় না দিলেও হয়। প্রথম প্রথম যে সময় দিতে হয়, তা একটি চাকরি খোজার সময় থেকেও কম। অনেক কম কষ্টের।
চাকরি করলে নিজের বেতন বাড়বে না। বছরে দুই এক বার সামান্য কিছু বাড়ানো হয়। কিন্তু নিজের কাজ নিজে করলে ইচ্ছে করলেই বেতন বাড়িয়ে নেওয়া যায়। শুধু মাত্র পরিশ্রম একটু বাড়িয়ে দিলেই হয়।
চাকরি খোজার জন্য অনেকেই অনেক ট্রেনিং নেয়, বা অনেক গুলো বই পড়ে। অথচ ঐ বই বা ট্রেনিং চাকরি করার জন্য না নিয়ে নিজের স্কিল বাড়ানোর জন্য নিলে দারুণ কিছু শেখা যেতো। যে গুলো কাজে লাগিয়ে আরো ভালো কিছু করা যায়।
চাকরি করলে মানুষের অভিজ্ঞতা একটা বিষয়ের উপর থাকে। সব্ কিছুই দিন দিন পরিবর্তন হচ্ছে। এক সময় নতুন বিষয় নিয়ে কাজ করতে হলে তখন নিজেকে আর মানিয়ে নিতে পারে না। এতে অনেকেরই হয়তো চাকরি ছেড়ে দিতে হয়।
সব সময়ই মনের মধ্যে একটা ভাব থাকে, সব কিছু ঠিক মত হচ্ছে তো? চাকরি চলে যাবে না তো। বস রাগ করবে না তো। ইত্যাদি। অথচ নিজের কোন কাজ হলে এসব চিন্তা করার কোন মানে হয় না।
আচ্ছা, চাকরি কি মানুষকে ভিতু বানাতে সাহায্য করে না? মাস শেষে অল্প কিছু টাকা হাতে পায়। অনেকের হয়তো ঐ অল্প টাকাতেই হয়ে যায়। আবার কারো কারো অনেকের দ্বায়িত্ব নেওয়ার কারণে ঐ অল্পতে হয় না। যারা সৎ থাকতে পারে, তারা হয় বাড়তি কাজ করার চেষ্টা করে। আর না হয় অনেকেই নিজের সততাকে বিকিয়ে দেয়। নষ্ট করে মানুষের স্বাধীনতা। সবচেয়ে অমুল্য জিনিশ।
এছাড়া চাকরি করলে নিজের ইচ্ছে মত কখনোই ছুটি কাটানো যায় না। অনেক সময় দরকারের সময়ও ছুটি পাওয়া যায় না। এসব ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সাররা ভালো একটা সুবিধে করতে পারে। যখন দরকার তখন ছুটি কাটানো যায়। কিন্তু ফ্রিল্যান্সারদের ও সারাক্ষন কাজ করতে হয়। এক সপ্তাহ কাজ না করলে পরের সপ্তাহ খরচ করার মত টাকা থাকে না, যদি না সে আগে সেভ করে রাখে। আর সব থেকে ভালো পন্থা হচ্ছে একটা প্যাসিভ ইনকামের পথ তৈরি করা। যেখানে কাজ না করলেও একটা ইনকাম আসবে। তবে তার জন্য অবশ্যই পরিশ্রম করতে হবে।
চাকরি করার প্রতি অবহেলা নয়। কিন্তু অনেকেই চাকরি পাওয়ার জন্য অনেক কিছু করে। চাকরি না পেয়ে হতাশ হয়ে যায়। এক অফিশ থেকে আরেক অফিশে সিভি জমা দিতে দিতে নিজের অমূল্য সময় নষ্ট করে। এমনকি অসৎ পন্থাও অবল্বন করে। কিন্তু চাকরি করা থেকেও যে ভালো কিছু করা যায়, তা জানানোর জন্যই এ লেখা।
অনেক গুলো পন্থার কথা লিখছি, চাকরি করা ছাড়াও করা যায়, সেগুলো নিয়ে লেখা যাক। প্রথমেই লিখছিলাম ব্যবসা করার কথা। ব্যবসা করার অভিজ্ঞতা আমার নেই। ব্যবসা অবশ্যই চাকরি করা থেকে ভালো। নিজের ব্যবসা করার মত অভিজ্ঞতা না থাকলে যাদের পর্যাপ্ত জ্ঞান আছে, তাদের সাথে পার্টনার হয়ে ইনভেষ্ট করা যেতে পারে।
যদি ইনভেস্ট করার মত টাকা না থাকে? আরো অনেক গুলো পথ রয়েছে। অফলাইনে করার মত হয়তো অনেক গুলো পথ থাকতে পারে। আমার জানা না থাকার কারণে লিখছি না। অনলাইনে যে সব কাজ করা যেতে পারে, সেগুলো নিয়ে লিখছি। তার মধ্যে ডিজাইনিং অন্যতম।

ডিজাইনিং
ডিজাইনিং শিখে নিজের করা ডিজাইন গুলো অনলাইনে অনেক গুলো সাইটেই আপলোড করা যায়। যে গুলো পরে বিক্রি হলে নিজের একাউন্টে টাকা জমা হতে থাকে। প্রথম প্রথম হয়তো তেমন কোন টাকা আসবে না, কিন্তু এক সময় প্রতি মাসেই একটা ভালো রেভিনিউ আসতে থাকবে। যা আস্তে আস্তে বাড়তে থাকবে। এরকম ডিজাইন সেল করার সাইটের মধ্যে http://graphicriver.net/ অন্যতম। এছাড়া এ লেখাটিও দেখা যেতে পারে। অনলাইনে ডিজাইন/গ্রাফিক্স সেল করার ৪০টি সাইট।

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট জানা থাকলে ওয়েব সাইট তৈরি করা যেতে পারে। একটা নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর ওয়েব সাইট তৈরি করে তা থেকে সহজেই আয় করা যায়। এডভার্টাইজ বা এফিলিয়েট এর মাধ্যমে। এখানেও প্রথম প্রথম কিছু দিন সময় দেওয়ার পর একটা নির্দিষ্ট সময় পর ভালো রেভিনিউ আসতে থাকে। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ভালো ভাবে জানা থাকলে ওয়েব সাইটের জন্য টেমপ্লেট তৈরি করা যেতে পারে। যে গুলো সেল করে একটা ভালো রয়ালিটি ইনকাম জেনারেট করা যেতে পারে। এ ওয়েব টেমপ্লেট সেল করার উল্যেখযোগ্য সাইট হচ্ছে http://themeforest.net/ এরকম আরো অনেক গুলো রয়েছে অনলাইনে। একটু সার্চ করলেই পাওয়া যাবে। যেমনঃ 10 Places to Sell Templates

ভিডিও তৈরি
নিজে কোন বিষয় দক্ষ হলে আরেক জনে কিভাবে তা শিখতে পারে, তার ভিডিও তৈরি করে সহজেই রেভিনিউ জেনারেট করা যায়।  ইউটিউব সুন্দর একটি জায়গা। এ ছাড়াও রয়েছে Coursera এর মত অনেক ওয়েব সাইট। যেখানে কোন বিষয়ের উপর টিউটোরিয়াল তৈরি করে সেল করা যায়। ভিডিও তৈরি করা এমন কোন কঠিন কাজ নয়।
এছাড়া কোন একটা জায়গার ভিডিও করে তা থেকেও আয় করা যায়। আপনার এলাকার কোন জায়গার উপর ভিডিও তৈরি করতে পারেন। সেখানে তো সবাই যেতে পারে না। কিন্তু অনেকেই যেতে চায় বা দেখতে চায়। আর তাই এমন ভিডিও তৈরি করে আপলোড করলেও ভালো কিছু করা যায়। সিম্পল, কিন্তু ভালো রেভিনিউ।

সফটওয়ার ডেভেলপমেন্ট
ডেভেলপমেন্ট জানলে সফটওয়ার তৈরি করা যেতে পারে। ভালো আইডিয়া থাকলে এবং ভালো সফটওয়ার তৈরি করতে পারলে একটা সফটওয়ার থেকেই যথেষ্ট রেভিনিউ আসতে থাকবে। সব সময় যে বড় কোন প্রজেক্ট করতে হবে তা না, সিম্পল কিন্তু ইফেক্টিভ কিছু দিয়েই ভালো কিছু করা সম্ভব। ক্রিয়েটিভ হলে ছোট খাটো কিন্তু কাজের সফটওয়ার তৈরি করা তেমন কঠিন কিছু না।

মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট
এছাড়া এখন মোবাইল মার্কেট গুলোতে রয়েছে ভালো ক্যারিয়ার। এন্ড্রয়েড, আইফোন বা উইন্ডোজ ফোনের জন্য অ্যাপ তৈরি করা যেতে পারে। যে সময় ধরে মানুষ চাকরি খুজবে, তার থেকে কম সময়ের মধ্যে এসব ডেভেলপমেন্ট স্কিল শেখা যায়। এক রাতেই মিলিনিয়ার হওয়ার মত অনেক গুলো সুন্দর সুন্দর গল্প রয়েছে মোবাইল অ্যাপ নিয়ে। রয়ালিটি ইনকামের জন্য অ্যাপ সেলিং অবশ্যই সুন্দর এবং ভালো একটা পন্থা।  সহজেই শেখা যায় এবং খুব দ্রুত রেভিনিউ জেনারেট করা যায়।

ফটোগ্রাফি
অনেকের কাছেই DSLR ক্যামেরা দেখা যায়। ক্যামেরা দিয়ে শুধু যে বিয়ে বা কোন জন্মদিনের পার্টির ফটোগ্রাফি করে আয় করা যায়, তা না। আরো অনেক সুন্দর সুন্দর পথ রয়েছে। নিজের ফটো ব্লগ খুলে তা থেকে আয় করা যায়। কোন একটা বিষয় খুজে তার উপর ফটোগ্রাফি করা যেতে পারে। অনলাইনে অনেক গুলো সাইট রয়েছে ফটো সেল করার। যে গুলো দেখা যেতে পারে। যেমনঃ Top 10 sites to sell your photos online

Affiliate Marketing
Affiliate Marketing করে ও ভালো একটা রেভিনিউ জেনারেট করা যায়। তবে তো জানতে হবে কিভাবে করতে হয়! জানাটাও সহজ। কোন ইনিস্টিটিউটের দরকার পড়ে না এখন আর। Google এ গিয়ে সার্চ করলেই অনেক গুলো টিউটোরিয়াল হাজির হবে। একটা থেকে দেখা বা পড়া শুরু করলেই আস্তে আস্তে শিখে নেওয়া যাবে। দরকার ধৈর্য্যের।

লেখালেখি
লেখা লেখি সব সময়ই রয়ালিটি ইনকাম করার সুন্দর একটা পন্থা। ইনটারনেটের কারণে এটা আরো সহজ এবং ইফেক্টিভ। ওয়েব সাইট খুলে নিজের পছন্দের বিষয় এর উপর লিখলে এবং ওয়েব সাইটে অ্যাড দিয়ে সুন্দর একটা রেভিনিউ জেনারেট করা যায়। ফুটবল, ক্রিকেট বা যেকোন খেলা, রান্না বান্না, বই এর রিভিউ, মুভি রিভিউ সহ যে কোন বিষয়ের উপর আর্টিকেল লেখা যায়। একই সাইটকে ব্যবহার করা যায় Affiliate Marketing এর জন্য।

এগুলো ছাড়াও আরো অনেক গুলো বিষয় রয়েছে যে গুলো নিয়ে কাজ করা যায়। রিসার্সে একটু সময় দিলেই বের করা সম্ভব। খুজে বের করতে হবে নিজে কোনটাতে ভালো। নিজের কাছে কি ভালো লাগে। এছাড়া উপরের বিষয় গুলোতে নিজে নিজে কিছু করতে না পারলে অনেক কাজ পাওয়া যায়। যাকে আমরা ফ্রিল্যান্সিং বলি আরকি! নিজে নিজে প্রথম প্রথম কিছু না করতে চাইলে ফ্রিল্যান্সিং করে নিজের জ্ঞান বাড়িয়ে নেওয়া যেতে পারে। এর পর নিজের কাজ নিজেই শুরু করলে সুন্দর একটা প্যাসিভ ইনকাম এর উৎস তৈরি হবে। তখন সব সময় কাজ করার চিন্তা না করলেও হবে। ২৪ ঘন্টাই নিজের একাউণ্টে টাকা জমা হতে থাকবে। নিজে কোথায় থাকি, তা কোন ব্যাপার নয়। উপভোগ করা যাবে সুন্দর জীবন, স্বাধীন জীবন। সত্যিকারের স্বাধীনতা।

No comments :

Post a Comment