MAMUNHAYDEN-IT

Web development company | website solutions | Mamunhaydenit.

MamunHayden-IT is a full service Professional web development company based in Bangladesh. We offer complete marketing and website solutions for every business.
MamunHayden-IT focuses on simplicity in design and creating functional websites that are easy to navigate. Simplicity allows visitors to focus on the message you are delivering or the content you are presenting. It has been proven that color schemes and difficulty finding information can significantly increase your bounce rate (amount of time spent on a page or website).
We strive to develop long lasting working relationships with our customers and believe referrals are the best source of new business. With proven success and measurable, timely results — our customers are always satisfied.
Join our ranks and enjoy more… More leads. More support. More profits!
We Simplify Web Design
  • Let`s sit down together and discuss how to maximize your online presence and exposure.
  • We can develop a website to match your needs. No overselling, no gimmicks, we won’t give you anything you don’t need.
  • Don`t have time to write content? Let us do it for you! You will get the final say on what gets published.
  • Too busy to update your website? Not sure how to do it? No problem, we offer maintenance plans to do it for you.
  • Call +880-181-624-2264 today for an estimate or Skype ID : mamunhaydenit or email mamunhaydenit@gmail.com

এন্ড্রয়েড অ্যাপ দিয়ে ইউটিউব থেকে যেকোন ভিডিও ডাউনলোড করুন 144p, 240p, 360p, 480p, 640p, 720p,1080p

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালোই আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।

আমরা অনেকে ভিডিও ডাউনলোড করি ফেইসবুকে অথবা Youtube থেকে কম্পিউটার দিয়ে কিন্তু মোবাইলে দিয়ে পারি না, মোবাইল দিয়ে পারলেও মনের মত ভাল Apps পাইনা।
তাই আজ আমি আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম Youtube এর ভিডিও ডাউনলোড করার সুন্দর একটি Apps এই Appsটি ব্যবহার করে আপনি খুব সহজেই ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন।

তাহলে আর দেরি কেন এখনই ডাউনলোড করে নিন এই চমৎকত কার Apps টি। আর উপভোগ করুন ইউটিউব ভিডিও।
এই অ্যাপ সম্পর্কে আরও বেশী কিছু জানতে এখানে ক্লিক করুন।
ডাউনলোড লিঙ্ক

ব্যবহার করার নিয়মঃ

অন্য সব Apps এর মতই আপনি এই আপসটি আপনার Android মোবাইলে ইন্সটল করুন।
তার পর Apps টি চালু করেন।

এবার সার্চ বক্সে আপনার পছন্দের ভিডিও এর নাম লিখুন।

তারপর সার্চ বাটনে ক্লিক করলে আপনার নাম অনুযায়ী ইউটিউব চলে যাবে, এবার পছন্দের ভিডিও এর উপর ক্লিক করুন।

এবার ভিডিও টি ক্লিক করলে অপ্সহন আসবে কত পিক্সেল ডাউনলোড করবেন

তারপর ইচ্ছামত পিক্সেলে ক্লিক করুন  তাহলে ভিডিও ডাউনলোড হওয়া শুরু হবে এভাবে আপনি ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন।

ভালো লাগলে টিউমেন্ট করতে ভুলবেন না, আজ এই পর্যন্ত।।
আল্লাহ হাফেজ
আশা করি আপনারা উপক্রিত হবেন। সব ফাইল কাজ করবে। এবং কোনো প্রশ্ন থাকলে করবেন। কিন্তু বিসয়ের বাইরে কেউ কিছু বলবেন না,
যেমন লিঙ্ক কাজ করে না, অ্যাপ কাজ করে না, কারও কাছে আগের থেকে থাকলে ভাল কিন্তু অন্যদের নিরুতসাহিত করবেন না।

FaceBook Hacker Pro Apps টি আজ আমি ফ্রিতে নিন আর হয়ে যান Fb Hacker

সবাই হয়ত শোনছেন FaceBook Hacker Pro Apps এর নাম।
ব্যবহার হয়ত সবাই করনি।।
কিন্তু আজ সবাই ব্যবহার করব।।।।
ডাউনলোড করুনঃ Facebook Hacker Pro.apk

এটির কাজ কিঃ
এটি দ্বারা FB Id সহজে Hack করা যায়
Hack করতে কি কি করতে হবে
১. যার Id Hack করবে তার Username জানতে হবে।
২. Net অন রাখে Apps টি 0pen করুন।
৩. ১ মিনিট অপেক্ষা করুন।
৪. Box এ Username দিন।
৫. Get Password এ ক্লিক করুন।
৬. কিছু ক্ষন অপেক্ষা করুন Password পাবেন।।
****: কেউ Apps টি খারাপ কাজে ব্যবহার করবেন না****

জেনে নিন গুগল অ্যাডসেন্স সম্পর্কে বিশদ ভাবে এবং আয় করুন ১০০% সঠিক এবং পরিকল্পিতো ভাবে।

শুভেচ্ছা, কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভাল। আমি ও ভাল আছি।  যারা মূলত ব্লগিং করেন তারা অ্যাডসেন্স সম্পর্কে জানেন। তবে যারা এই বিষয়টি জানেন না তাদের জন্য এই লেখা। অ্যাডসেন্স হলো  সার্চ ইঞ্জিন জায়ান্ট গুগল পরিচালিত একটি ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন। এটি মূলত একটি লাভ-অংশিদারী প্রকল্প যার মাধ্যমে ব্যবহারকারী তার ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত বিজ্ঞাপনের বিষয়বস্তু থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। একটি ওয়েবসাইটের মালিক কিছু শর্তসাপেক্ষে তার সাইটে গুগল নির্ধারিত বিজ্ঞাপণ প্রদর্শন করতে পারেন এবং তা থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। বর্তমান অনলাইন বিশ্বে এই বিষয়টি ব্যপক সাড়া জাগিয়েছে। বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং বা অনলাইনে আয়ের বিভিন্ন কাজের মাধ্যমে যে পরিমান আয় আসে তার প্রায় ১২ শতাংশ আসে অ্যাডসেন্স থেকে। এক্ষেত্রে মূলত বিভিন্ন ব্লগ সাইটে গুগলের অ্যাডসেন্স বসিয়ে এ পরিমান আয় করেন বাংলাদেশি অ্যাডসেন্স পাবলিশাররা। ২০০৩ সালের ১৮ জুন সর্বপ্রথম গুগল অ্যাডসেন্স প্রকাশ করে।

২০১০ সালের Q1তে, গুগল $২.০৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করেছিল ($৮.১৬ বিলিয়ন বার্ষিক), অথবা অ্যাডসেন্সের মধ্য দিয়ে মোট রাজস্ব ৩০% আয় করেছিল।অ্যাডসেন্স গুগলের বিজ্ঞাপন প্রচার প্রোগ্রাম। এ প্রোগ্রামের মাধ্যমে গুগল তৃতীয় পরে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন ওয়েবমাস্টার এবং ব্লগের মালিকদের নিকট বন্টন করে। ওয়েবসাইটে গুগল এডসেন্স বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের মাধ্যমে ওয়েবমাস্টাররা অর্থ উপার্জন করতে পারে। বিজ্ঞাপণদাতাদের নিকট থেকে প্রাপ্ত অর্থের ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ ওয়েবমাস্টরদের মাধ্যমে বিতরণ করে গুগল। গুগল অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে যেকেউ অর্থ আয় করতে পারে। প্রচুর বাংলাদেশী ব্লগার এবং ওয়েবসাইটের মালিক গুগল অ্যডসেন্সের বিজ্ঞাপণ প্রদর্শণের মাধ্যমে বর্তমানে অর্থ আয় করছেন।

গুগল এডসেস্ন থেকে আয় করতে হলে যা আপনাকে করতে হবেঃ 

১. এমনই বিষয় নিয়ে ওয়েবসাইট করবেন, যে বিষয়ে আপনার আগ্রহ এবং খুব ভালো জানাশোনা রয়েছে।
২. রেভিনিউ বাড়াতে একাধিক ওয়েবসাইট নিয়ে কাজ করুন, প্রতি সাইটে একটি নিশ নিয়ে লিখুন।
৩. গুগল চায় ভালো মানের ইউনিক কনটেন্ট, যা সার্চে ভালো পজিশনে থাকবে। তাই এই বিষয়টিতে নজর দিন।
৪. গুগল সাপোর্ট করে না এমন সব ভাষায় লেখা সাইটে অ্যাড বসানো থেকে বিরত থাকুন। (যেমন বাংলা ভাষার সাইটে অ্যাড বসাবেন না)
৫. হাই পেয়িং কিওয়ার্ড টার্গেট না করে, ব্লগে কোয়ালিটি কনটেন্ট এর উপর জোর দিন।কিওয়ার্ড টার্গেট করে কনটেন্ট ডেভেলপ করে নিয়মিত আপনার সাইটকে আপডেট করার চেষ্টা করুন।
৬. অ্যাডের কোড পরিবর্তন করার চেষ্টা করবেন না। যদি পরিবর্তন করতেই হয়, তাহলে অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট থেকেই পরিবর্তন করুন।
৭. ছবির সাথেই গুগলের অ্যাড কখনই বসাবেন না। এতে ভিসিটর বিভ্রান্তিতে পড়ে আর এটা গুগল কখনো সাপোর্ট করে না, যা অ্যাডসেন্স ব্যান হওয়ার কারণ হতে পারে।
৮. সাইটের সঙ্গে মানানসইভাবে অ্যাড বসান। ভিসিটরকে বিভিন্ন লেখার (Click here,Click this) মাধ্যমে অ্যাড এ ক্লিক করতে অনুপ্রাণিত করবেন না।
৯. নিয়মিত আপনার অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট ভালভাবে চেক করবেন। হঠাৎ করে কেন আপনার ব্লগে ক্লিক বেড়ে গেল তা চেক করবেন। অসঙ্গতি লক্ষ্য করলে সাথে সাথে সেটি অ্যাডসেন্সকে কে জানান। আর তখন আপনার অ্যাকাউন্টটি নিরাপদ থাকবে।
১০. অ্যাডসেন্স সচল থাকা স্বত্ত্বেও আরেকটি অ্যাকাউন্ট খোলার চেষ্টা করবেন না। কারণ এটি আপনার বর্তমান অ্যাকাউন্ট ব্যান হওয়ার কারন হতে পারে। কেননা গুগল কখনো মাল্টি অ্যাকাউন্ট ব্যবহারের অনুমতি দেয় না।

হতে চান গ্রাফিক্স ডিজাইনে সফল? তবে আপনার জন্যই লেখাটি!

নতুন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের প্রথম লক্ষ থাকে, সে একদিন অনেক বড় মাপের গ্রাফিক্স ডিজাইনার হবে, তার ডিজাইন করা প্রডাক্ট গুলো সারা বিশ্ব ছাড়িয়ে পড়বে পাশাপাশি এক সময় ভালো আয় করবে। কিন্তু অন্য ৮/১০ টা প্রফেশনের মত ডিজাইনিং সেক্টরেও ক্রিয়েটভিটির গ্রো করিয়ে নিয়ে ট্রেন্ডের কাজ করে যেতে দরকার কঠিন পরিশ্রম আর সঠিক গাইড লাইন, তাহলেই সম্ভব সফল হওয়া আজকে আমি আপনাদের সাথে আমার ব্যক্তিগত কিছু অভিজ্ঞতা শেয়ার করবো যা আপনাকে অবশ্যই অনুপ্রাণিত করবে বহুলাংশে।

# আপনি যা করতে পারেন না, সে বিষয়ে জানার আগ্রহ বাড়ান

ধরুন গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার জন্য বা আরও বিস্তারিত জানার জন্য ওয়েবে ঘোরাঘুরি করছেন, হঠাৎ আপনি সুন্দর এক ওয়েবসাইটের ভিজিট করলেন, আর আপনার মনে হল আপনিও যদি এমনটা করতে পারতেন, কেমন হত তবে? হ্যাঁ আপনিও পারবেন, তবে আপনাকে তাৎক্ষনিক কিছু প্রশ্ন মনে আনতে হবে এবং নিজেকেই সেই প্রশ্নের সমাধান করে করে আনতে হবে। নিচের প্রশ্ন গুলো দেখুন…
১। কিভাবে গ্রাফিক্স টি সম্পাদন হলো বুঝতে চেষ্টা করুন?
২। ডিজাইনটি করার সময় কোন কালার স্কিম ব্যাবহার করছে?
৩। সে নতুনত্ব কি কি আনলো ওয়েবসাইটে?
৪। কোণ বিশেষ ইফেক্ট আছে? সেটা কিভাবে করা যেতে পারে?

“আমি সব সময় এমন কিছু করার চেষ্টা করি যা এর আগে আমি কখনো করিনি আর এর মাধ্যমে আমি প্রতিদিনই নতুন নতুন কিছু শিখি”
# তাৎক্ষনিক চ্যালেঞ্জ গ্রহন করার ক্ষমতা
আপনাকে সফল হতে হলে অবশ্যই তাৎক্ষনিক চ্যালেঞ্জ গ্রহন করার ক্ষমতা রাখতে হবে। প্রথমে কিন্তু আপনি পারবেন না কিন্তু দেখবেন আস্তে আস্তে আপনি ঠিকই পারছেন। আর একটি কথা মনে রাখবেন, কখনো কোন টিউটরিয়াল দেখে আপনি কিছু শিখতে পারবেন না যদি কিনা আপনি সেটার প্রচেষ্টা না করেন। আর আপনার যদি কালার স্কিম নিয়ে সমস্যা হয় তাহলে আপনি এই ২টা অ্যাডঅন ব্যাবহার করে খুব সহজেই সেটি বের করে নিতে পারবেন।

• গুগল ক্রম এর জন্য- আই ড্রপার
• মজিলা ফায়ারফক্স এর জন্য- কালার জিলা
আর কোন ওয়েবসাইটের প্রকৃত মাপ জানতে চাইলে এই ২ টা অ্যাডঅন আপনার কাজে লাগবে।
• গুগল ক্রম এর জন্য- পেজ রুরাল
• মজিলা ফায়ারফক্স এর জন্য- মিসুরালেট
# এবার আপনি গবেষণা শুরু করুন
আপনি এতক্ষণ যে আইডিয়া পেলেন বা যেভাবে গ্রাফিক্সের কাজ করবেন বলে ভাবলেন সেটাকে আমি ফ্রী স্টাইলের কাজ করা বলি এবং ঠিক এই একই ভাবে কাজ করে আমি অনেক নতুন নতুন আইডিয়া পেয়েছি।
# কমেউনিটিতে যোগদান
সফল গ্রাফিক্স ডিজাইনার হতে হলে আপনাকে অবশ্যই কমেউনিটিতে যোগ হতে হবে। বর্তমানে অনেক ফেসবুক গ্রুপ আছে, আছে বিভিন্ন ফোরাম যেখানে গ্রাফিক্সের অনেক অনেক আলোচনা হয় আর সাথে আপনি অনেক টিপস ও টিউটোরিয়ালও পাবেন যা আপনার ট্রেন্ডি করে ভালো করতে সেখাবে।

অন্যান্য ডিজাইনারেরা কিভাবে আর কি কাজ করে সেটি জানবেন। এখানে আপনি অনেক আইডিয়া পাবেন যা আপনার অনেক হেল্প করবে নতুন কোন ডিজাইন করতে। DeviantART, Behance, Dribbble ইত্যাদি এই সাইট গুলোতে আপনি আপনার ডিজাইন স্যাম্পল জমা দিতে পারবেন। নিতে পারবেন আপনার ডিজাইনের ফিডব্যাক। আপনার পরিচিতি বাড়ানো কারন আপনি যদি একজন ভালো মানের ডিজাইনার হতে চান তবে ভবিষ্যতে এটি আপনাকে অনেক হেল্প করবে। আপনার সাবমিট করা ডিজাইন গুলো পোর্টফলিও হিসেবে কাজ করে, এগুলো দেখে অনেকেই আপনাকে হায়ার করতে চাইবে পাবেন অনেক কাজের অফার।
# বিভিন্ন কন্টেস্টে যোগদান করা
বিভিন্ন সময় দেখা যা ওয়েবে অনেক কন্টেস্ট চালু করে তাদের ক্যাটাগরি অনুযায়ী, আপনার উচিৎ অবশ্যই সেই গুলোতে যোগ দেয়া। আপনি ভাব্বেন না যে আপনি সেখানে টিকতে পারছেন না বা পারবেন না, আমি বলবো আপনি কখনো মনোবল হারাবেন না লেগে থাকুন আর আগের করা ভুল গুলো থেকে শিক্ষা নিয়ে নতুন করে শুরু করুন। নিয়মত বিভিন্ন কন্টেস্টে যোগ দিন, পাঠান আপনার কাজের স্যাম্পল।

আমি আপনাদের সুবিধার জন্য কিছু সাইটের সন্ধান দিচ্ছি যেখানে প্রাই সময় কন্টেস্ট চালু করে থাকে-
• 99Designs
• HatchWise
• CrowdSpring
কন্টেস্ট যোগ দেওয়ার আগে কিছু কথা
• কর্তৃপক্ষ ঠিক কোন ধরনের ডিজাইন চাচ্ছে সেটি ভালো করে বুঝুন।
• আপনার ক্লাইন্টের চাহিদা ঠিক কেমন।
• আপনার ক্লাইন্ট কে বোঝানোর চেষ্টা করুন আপনার কথাগুলা।
# আপনার জ্ঞান শেয়ার করুন গেস্ট পোস্ট অথবা নিজের ব্লগেই
আপনি নিয়মিত লিখা লিখি করতে পারেন, নিজস্ব ব্লগ কিংবা বিভিন্ন গেস্ট ব্লগ সাইটে, অংশ গ্রহণ করতে পারেন ফোরাম সাইটেও। ওয়েবে মার্কেট ধরার এখন পর্যন্ত শীর্ষ একটা মাধ্যম হচ্ছে ফ্রি কন্টেন্ট ডেভেলপ করা, আর যা অতি সহজেই ব্লগিং করে করতে পারবেন। নিজের এক্সপার্টাইজ দেখিয়ে ভালোভাবে ব্লগিং চালিয়ে যেতে পারবে খুব ভালো সারা পাবেন। দেখবেন যে আপনি আস্তে আস্তে ঐ বিষয়ের জনপ্রিয় একজন লেখক হয়ে উঠেছেন আর তখন আপনি নতুন কোন ক্লাইন্ট পেয়ে গিয়েছেন। তাই আপনার ভেতরে যা আছে টা সবার সাথে শেয়ার করুন এতে করে সময় নষ্টের চেয়ে উপকারটাই বেশি হবে।
পরিশেষে আমি আপনাকে এতটুকু বলবো আপনি যদি একজন ভালো মানের গ্রাফিক্স ডিজাইনার হতে চান তাহলে আমার দেয়া নির্দেশনা গুলা ফলো করতে পারেন। আর কেউই কখনো পারফেক্ট ডিজাইনার হতে পারে না ভুল করতে করতে সে তার ভুল গুলা সংশোধন করে নেয়। আপনিও ভুল করুন আর আপনার ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে নতুন করে শুরু করুন দেখেবন আপনি একদিন অনেক ভালো মানে ওয়েব বা গ্রাফিক্স ডিজাইনার হবেন।

Youtube মার্কেটিং নিয়ে কিছু কথা

YouTube সম্পর্কে ধারনা নেই এমন একজন ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হয়ত খুজে পাওয়া অনেকটা দূষ্কর হবে। বর্তমানে ভিডিও শেয়ারিং এবং দেখার জনপ্রিয় একটি সাইট হচ্ছে YouTube। YouTube মার্কেটিং সম্পর্কে হয়ত অনেকেই জানেন,যারা জানেন না তাদের জন্য আজকের এই টিউন।

ইদানিং বিভিন্ন ব্লগে ফেসবুকে প্রায় ঠিক এই রকম কিছু টিউন দেখতে পাই যে রাতারাতি আউটসোর্সিং করে প্রচুর টাকা ইনকাম করছে। সকালে একাউন্ট খুললে দুপরে ৫ ডলারের মালিক হয়ে যাচ্ছে। যার কারনে ফ্রিলাইন্সিং তথা ইন্টারনেট জগতে প্রতি নিয়ত বাড়ছে স্প্যামিং। স্প্যামিং এর লোকেশন বিশ্লেষন করলে দেখা যায় বাঙ্গালীরা এর সাথে বেশী জড়িত। যার ফলে বঃহিবিশ্বে ক্লাইন্টদের কাছে বাংলাদেশীদের জন্য একটি নিছু এবং ঘৃন্য মনসিকতা সৃষ্টি হচ্ছে।
আমি বলি কি যারা রাতারাতি টাকা ইনকামের পথ খুজতেছেন তাদের জন্য YouTube নয়। যারা মেধা, যোগ্যতা,ধৈর্য্য, সৃজনশীলতা এবং সততার সাথে কাজ করতে পারবেন তাদের জন্য  YouTube। তাই বুঝে শুনে নামবেন।

ইউটিউব মার্কেটিং আসলে কি?
সহজ কথায় YouTube এ ভিডিও আপলোড করে অর্থ উপার্জনের একটি সহজ মাধ্যম। অনেকের মনে হয়তবা প্রশ্ন উঠতে পারে YouTube এ ভিডিও আপলোড করলে কিভাবে অর্থ উপর্জন করা সম্ভব?
একটা জিনিস ভাল করে লক্ষ করবেন আপনি যখন YouTube এ কোন ভিডিও দেখেন তখন বেশীরভাগ ক্ষেত্রে ভিডিও এর নিচের অংশে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন পন্যের বিজ্ঞাপন দেখা যায়। আর এই বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে আপনি আয় করতে পারবেন। আপনার ভিডিও যত বেশী দেখা হবে আপনার একাউন্টে তত বেশী টাকা জমা হবে। অর্থাৎ সহজ কথায় আপনার আপলোড করা ভিডিও এর যত বেশী ভিউ হবে আপনার আয় তত বেশী হবে।

পরবর্তীতে YouTube মার্কেটিং নিয়ে আরও কিছু টিউন লেখা হবে সেই পর্যন্ত ধৈর্য্য ধরুন।

Fiverr এ Gig সেল পাওয়ার সহজ উপায়। নতুনদের জন্য

আসসালামু আলাইকুম। আপনারা সকলে কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালই আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি।
আপনারা যারা ফাইভার এ নতুন একাউন্ট করছেন এবং গিগ করছেন কিন্তু অর্ডার পাচ্ছেন না, তাদের জন্যই আজকে আমার এই টিউন।

১। প্রোফাইল শুরুতেই আপনাকে আপনার ফাইভার প্রোফাইল এর দিকে নজর দিতে হবে। আপনি যে ধরনের সার্ভিস দিবেন সে সম্পর্কে খুবই সুন্দর ভাবে লিখুন যাতে বায়ার আপনার কাজ সম্পর্কে স্পষ্ট ধারনা পায়। নিজের স্পষ্ট এবং হাস্যজ্জল একটা প্রফাইল পিকচার দিন।
২। গিগ আপনি যে সার্ভিসটি বায়ার কে প্রোভাইড করতে চান, সে সম্পর্কে স্পষ্ট ও নিখুতভাবে নিজেই লিখার চেষ্টা করুন। এবং টাইটেল টা আপনার সার্ভিস সম্পর্কেই থাকতে হবে। মনে রাখবেন, টাইটেল যত বেশি আকর্ষণীয় হবে আপনার গিগ এর সেল তত বেশি হবে। গিগ রিলেটেড পিকচার দিতে ভুলবেন না। গিগ এর ডেলিভারি টাইম মিনিমাম ১ দিন এবং সরবচ্চ ২ দিন দিবেন। বায়ার অল্প সময়
৩। গিগ ভিডিও আপনার গিগ এর জন্য খুবই সুন্দর একটি ভিডিও তৈরি করুন। ফাইভার এ গিগ ভিডিও এর জন্য ২২০% সেল বেশি হয়ে থাকে। মনে রাখবেন, ভিডিও তে আপনার সার্ভিস সম্পর্কে স্পষ্ট ধারনা থাকা চাই। ফাইভার এ ভিডিও তৈরির অনেক সফটওয়্যার পাবেন অনলাইনে। আমি নিজে camtasia ব্যবহার করি।
Important: গিগ এর সেল বাড়ানোর জন্য শেয়ার করুন নিয়মিত। আর একটা বিষয় না বললেই নয়, নিয়মিত buyer request পাঠান। প্রতিদিন বুঝেশুনে ১০ টি করে বায়ার রিকুয়েস্ট পাঠান, আগামি ৫ দিনের মধ্যেই সেল পাবেন ইনশাল্লাহ।বায়ার রিকুয়েস্ট যত ভাল ভাবে পাঠাবেন তত বেশি সেল পাবেন।